নিউজ ডেস্ক : প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী শফিকুর রহমান চৌধুরী বলেছেন, মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে না পারার কারণ অনুসন্ধানে তদন্ত কমিটি গঠন করা হবে। এ সংকট তৈরির পেছনে জড়িত তাদের বিরুদ্ধেও শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।শনিবার (১ জুন) দুপুরে সিলেট নগরের ঐতিহ্যবাহী আলিমা মাদরাসা পরিদর্শনকালে তিনি এ কথা বলেন।মালয়েশিয়া সরকারের বেঁধে দেওয়া সময়ের মধ্যে সে দেশে যেতে পারেননি ৩০ হাজারেরও বেশি বাংলাদেশি শ্রমিক। এ পরিস্থিতির জন্য দায়ীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছেন প্রতিমন্ত্রী।তিনি বলেন, ভোগান্তিতে পড়াদের পাশে সরকার আছে। সময় বাড়ানোর জন্য মালয়েশিয়া সরকারের সঙ্গে যোগাযোগ অব্যাহত রেখেছে প্রবাসী মন্ত্রণালয়।প্রতিমন্ত্রী বলেন, মালয়েশিয়ায় পাঁচ লাখের ওপরে কর্মী পাঠানোর জন্য দেশটির সরকার কোটা দিয়েছিল। সেই কোটা পূরণে কাজ করেছিল বাংলাদেশ। এর পরিপ্রেক্ষিতে রিক্রুটিং এজেন্টদের সংগঠন বায়রার সঙ্গে কথা বলে কাদের ভিসা হয়েছে, কাদের ভিসা হয়নি, সেই তথ্য চাওয়া হয়েছিল। কিন্তু বায়রা সেই তালিকা দিতে পারেনি। ফলে ফ্লাইটের সমস্যা হয়েছে।তিনি আরও বলেন, পরবর্তী সময়ে কর্মী পাঠানোর জন্য ২২টি বিশেষ ফ্লাইটের ব্যবস্থা করা হয়। একইসঙ্গে মালয়েশিয়া সরকারকে সময় বাড়ানোর জন্যও চিঠি পাঠানো হয়েছে। তবে এখনও সেই চিঠির উত্তর আসেনি।এ সময় উপস্থিত ছিলেন- ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ও সিলেট-৫ আসনের সংসদ সদস্য মাওলানা হুছামুদ্দিন চৌধুরী, সিলেট জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ মো. নাসির উদ্দিন খান, সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার বদরুল ইসলাম শোয়েব প্রমুখ।উল্লেখ্য, বাংলাদেশের অন্যতম আগ্রহের মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার ২০০৯ সালে প্রথম দফায় বন্ধ হয়েছিল। এরপর ২০১৬ সালের শেষে চালু হয় শ্রমবাজার। পরে ২০১৮ সালের সেপ্টেম্বরে সে দেশের শ্রমবাজার আবারও বন্ধ হয়ে যায়। ২০২২ সালে সেই সেই শ্রমবাজার আবার চালু হয়। এখন আবার কর্মী নেওয়া স্থগিত করল দেশটি।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।