অনলাইন ডেস্ক:: আওয়ামী লীগ থেকে সব আসনে মনোনয়ন দিলেও ১৪ দলীয় জোটের সঙ্গে সমন্বয় করা হবে বলে জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী হাছান মাহমুদ। ২৯৮ আসনে মনোনয়ন দেওয়া হলেও পরে জোটের সাথে সমন্বয় করে ব্যবস্থা নেবে আওয়ামী লীগ।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা ১৪ দলীয় জোটবদ্ধগত নির্বাচন করব, সেটি আগেই ঘোষণা দেওয়া হয়েছিল। আপনারা জানেন, ২০০৮ সালেও আমরা জোটবদ্ধ নির্বাচন করেছিলাম।
সেবারও কিন্তু প্রায় ৩০০ আসনে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছিল। পরে মহাজোটের মধ্যে সমন্বয় করা হয়েছিল। গতবারও তাই করা হয়েছিল। এবারও ২৯৮ আসনে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে।
পরে জোটের সাথে সমন্বয় করে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
আজ সোমবার সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র প্রদর্শক সমিতির নবনির্বাচিত কমিটির নেতৃবৃন্দের সাথে মতবিনিময় শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
‘আওয়ামী লীগের ৭১-৭২ জন এমপি এবার মনোনয়ন থেকে বাদ পড়েছেন’―এ প্রশ্নে মন্ত্রী বলেন, ‘প্রতি নির্বাচনেই কিছু প্রার্থী বাদ পড়ে। এবার আগে থেকেই বলা হয়েছিল, যারা জনপ্রিয়তার দৌড়ে পিছিয়ে গেছে বা যারা যেকোনো কারণে বিতর্কিত হয়েছে, তাদেরকে মনোনয়ন দেওয়া হবে না।
সে কারণেই এবার অনেক বেশি প্রার্থী বাদ পড়েছে। সভাপতি বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে মনোনয়ন বোর্ডের সদস্যরা যেমন আছেন, এর বাইরে গত দুই বছরের বেশি সময় ধরে দলের পক্ষ থেকে দলের সভাপতি জননেত্রী শেখ হাসিনা নানাভাবে তদন্ত করাচ্ছিলেন। সে রিপোর্টগুলো সংগ্রহ করে জনপ্রিয়তার নিরিখে ও দলের প্রয়োজনীয়তা দুটিই বিবেচনা করা হয়েছে।’
তিনি আরো বলেন, তিনি বলেন, ‘আপনারা জানেন যে এবার বহু রাজনৈতিক দল, প্রায় ৩০টার মতো দল নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার ঘোষণা দিয়েছে। আজকেও কয়েকটি দল এ ঘোষণা দিয়েছে।
বহু বিএনপি নেতা তৃণমূল বিএনপি থেকে কিংবা অন্যান্যভাবে নির্বাচনে অংশগ্রহণের পদক্ষেপ নিয়েছে। কোন দল অংশগ্রহণ করল সেটার চেয়েও বেশি গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে জনগণের অংশগ্রহণ আছে কি না, সেটিই হচ্ছে মুখ্য। আমরা আশা করি, আগামী নির্বাচনে জনগণের ব্যাপক অংশগ্রহণ থাকবে।’
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।