নিউজ ডেস্ক : মিয়ানমার থেকে আসা রোহিঙ্গারা নিজ দেশে ফিরতে না পেরে হতাশাগ্রস্ত হয়ে সন্ত্রাসবাদে জড়ালে এ অঞ্চলের বড় কিছু দেশের বিনিয়োগ ভেস্তে যাবে। বিনিয়োগ টিকিয়ে রাখতে তাই এ অঞ্চলে শান্তি প্রয়োজন।কথাগুলো বলেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন।শনিবার (২০ মে) রাজধানীর একটি হোটেলে ‘রোহিঙ্গা রিপ্যাট্রিয়েশন: আ পাথওয়ে টু পিস, স্ট্যাবিলিটি অ্যান্ড হারমোনি ইন দ্য বে অব বেঙ্গল রিজিয়ন’ শীর্ষক সেমিনার শেষে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে তিনি এসব কথা বলেন।ডিপ্লোম্যাটস ওয়ার্ল্ড নামে একটি প্রকাশনা সংস্থা সেমিনারটির আয়োজন করে। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে যোগ দেন মোমেন।সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপের সময় ড. মোমেন বলেন, রোহিঙ্গা ইস্যু সমাধানে অনেকেই শুধু মুখে মুখে আশ্বাস দিয়ে চলেছে। আবার অনেকেই মিয়ানমারে বিনিয়োগ করছে। ব্যবসা বাণিজ্য বাড়িয়ে চলেছে। রোহিঙ্গা সঙ্কট সমাধানে সবাইকে আন্তরিকতা নিয়ে এগিয়ে আসতে হবে। রোহিঙ্গাদেরও আশা ও স্বপ্ন আছে। তাদের উন্নত জীবন ও ভবিষ্যতের জন্য অবশ্যই নিজ দেশে ফিরে যেতে হবে।পররাষ্ট্রমন্ত্রী আরও বলেন, রোহিঙ্গা সঙ্কটের শুরু থেকেই যুক্তরাষ্ট্র উল্লেখযোগ্য মানবিক সহায়তা দিয়ে আসছে। এছাড়া যুক্তরাষ্ট্র ও চীন উভয় দেশই রোহিঙ্গা ইস্যুতে সিনিয়র পর্যায়ের ফোকাল পয়েন্টে নিযুক্ত করেছে। এসব খুবই ভালো খবর। আমরা আন্তরিকভাবেই এ সঙ্কটের সমাধান করতে চাই।অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন সাবেক পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী ও প্রকাশনার নির্বাহী উপদেষ্টা আবুল হাসান চৌধুরী, নির্বাহী সম্পাদক নাজিনুর রহিম, মেজর জেনারেল (অব.) নাঈম আশফাক চৌধুরী প্রমুখ।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।