মাদারীপুর প্রতিনিধি: বাংলাদেশ পুলিশের সুনাম ধরে রাখার লক্ষে মাদারীপুর জেলার ৫ উপজেলার জনসাধারণকে নিরাপত্তা দিতে দিনরাত কাজ করেছেন মাদারীপুর সদর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মনোয়ার হোসেন চৌধুরী, কালকিনি থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোঃ শামীম হোসেন, রাজৈর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোঃ আলমগীর হোসেন,শিবচর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন, ডাসার থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোঃ হাসানুজ্জামান । ইতিমধ্যে ২০২২ সালে মানবিকতার দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন তারা। স্ব-স্ব উপজেলাকে সংঘর্ষ-মারামারী, মাদক, ইভটিজিং ও গ্যাং কালচার মুক্ত এবং চুরি-ডাকাতি ঠেকাতে নিয়মিত কাজ করেছেন তারা।নতুন বছরের প্রথম দিন রবিবার ৫ থানায় আসা বিভিন্ন ব্যক্তির সাথে কথা হলে তারা জানান, এখন আর থানায় আসলে বাইরে বসে থাকা লাগে না। ওসি স্যারদের রুমের দরজা সব সময় খোলা থাকে। ওসি স্যাররা সবার সাথে কথা বলেন এবং ভালো পরামর্শ দেন। এতে লাগে না কোনো টাকা-পঁয়সা। জানা যায়, মাদারীপুর জেলার ৫ উপজেলায় মানবিক পুলিশ অফিসারা স্ব-স্ব থানায় যোগদানের পর থেকে জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে মাদারীপুরের পুলিশ সুপারের নির্দেশে পুলিশ সদস্যদের নিয়ে উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় বিশেষ অভিযান পরিচালনা করেন তারা। অভিযানে সংঘর্ষ সৃষ্টিকারী, চুরি-ছিনতাই ও মাদক কারবারির সাথে জড়িতদের গ্রেফতার করেন। পাশাপাশি সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামী, জিআর মামলা, সিআর মামলা ও নিয়মিত মামলার পরোয়ানাভূক্ত আসামীদের গ্রেফতার করে আদালতে পাঠিয়েছেন। পুলিশের রুটিন ওয়ার্ক এর বাহিরেও তারা দিনরাত স্ব-স্ব উপজেলার সাধারণ জনগণের কল্যাণে কাজ করে যাচ্ছেন। সৎ, নির্লোভ, সহজ-সরল ও মানবিক অফিসার হিসাবে উপজেলাবাসীর হৃদয়ে ইতিমধ্যে স্থান করে নিয়েছেন তারা।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।