স্পোর্টস : সৌভাগ্যকে সঙ্গে করেই নেমেছিলেন শ্রেয়াস আয়ার। স্টাম্পে বল লেগেও বেলস পড়েনি, তার ক্যাচও ছাড়া হয়েছে গোটা চারেক।দ্বিতীয় দিনে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ ছিলেন আয়ার। তাকে দ্রুত ফেরানো গেলেও বাংলাদেশ নেই খুব বেশি স্বস্তিতে। দ্বিতীয় দিনে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ ছিলেন আয়ার। তাকে দ্রুত ফেরানো গেলেও বাংলাদেশ নেই খুব বেশি স্বস্তিতে। কুলদ্বীপ যাদব ও রবীচন্দ্রনকে আউট করা যায়নি দেড় ঘণ্টার বেশি সময়েও। চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে দুই ম্যাচ টেস্ট সিরিজের প্রথমটিতে মাঠে নেমেছে বাংলাদেশ-ভারত। টস জিতে ব্যাট করতে নেমে প্রথম দিনশেষে ৬ উইকেট হারিয়ে ২৭৮ রান করে সফরকারীরা। দ্বিতীয় দিনের প্রথম সেশন শেষে তাদের সংগ্রহ ১২০ ওভারে ৭ উইকেট হারিয়ে ৩৪৮ রান। দ্বিতীয় দিনের শুরুটা স্পিন দিয়ে করেন অধিনায়ক সাকিব আল হাসান। প্রথম ওভার করেন আগের দিনের সবচেয়ে সফল বোলার তাইজুল ইসলাম। কয়েক ওভার পরই আরেক প্রান্তের বোলার এবাদত হোসেন তৈরি করেন সুযোগও। তার শর্ট বল পুল করতে গিয়ে লিটন দাসের হাতে ক্যাচ দিয়েছিলেন আয়ার। আবারও জীবন পান তিনি। এবার অবশ্য বেশিক্ষণ বাঁচতে পারেননি। গতকাল এবাদতের বল স্টাম্পে লেগেও বেলস পড়েনি, আজ ক্যাচ ফেলেছেন লিটন। এবার আয়ারের স্টাম্প উপড়ে তাকে আউট করেন এবাদত। ১০ চারে ১৯২ বলে ৮৬ রান করে আউট হয়ে যান আয়ার। এরপরই খুঁটি গেড়ে বসেছেন রবীচন্দ্রন অশ্বিন ও কুলদ্বীপ যাদব। সপ্তম উইকেট জুটিতে তারা লাঞ্চের আগে অবধি যোগ করেছেন ৫৫ রান। আগের দিন একটিও রিভিউ না নেওয়া বাংলাদেশ এদিন প্রথম সেশনেই তিনবার রিভিউ নিয়েও ফেরাতে পারেননি তাদের। অশ্বিন ৮১ বলে ৪০ ও কুলদ্বীপ অপরাজিত ৭৬ বলে ২১ রানে।