মাদারীপুর প্রতিনিধি : মাদারীপুরে আবারো পুলিশের শ্রেষ্ঠ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হয়েছেন মোঃ হাসানুজামান। তিনি জেলার ডাসার থানার ওসি হিসেবে কর্মরত। বুধবার (৭ ডিসেম্বর) দুপুরের দিকে জেলা পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে আয়োজিত মাসিক অপরাধ সভায় তাকে জেলার শ্রেষ্ঠ ওসি নির্বাচন করা হয়। এ সময় মোঃ হাসানুজ্জামানের হাতে শ্রেষ্ঠ ওসির পুরস্কার তুলে দেন পুলিশ সুপার (এসপি) মোঃ মাসুদ আলম বিপিএম (বার) পিপিএম । এ সময় অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অপ্স) চাইলাউ মারমা, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) মনিরুজ্জামান ফকির, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল), মোঃ আলাউল হাসান , সহকারী পুলিশ সুপার (অপস্) মনিরুল ইসলাম এবং অফিসার ইনচার্জগণসহ জেলা পুলিশের সর্বস্তরের সদস্যবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন । মোঃ হাসানুজামান থানার অভিযোগ অনুসন্ধান, মাদক জব্দ, ওয়ারেন্ট নিষ্পত্তিসহ আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখায় তাকে জেলা পুলিশের শ্রেষ্ঠ ওসি নির্বাচন করা হয়। তার এ সাফল্যে বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার মানুষ অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।
উল্লেখ্য, মাসিক অপরাধ পর্যালোচনা সভায় পুলিশ সুপার (এসপি) মোঃ মাসুদ আলম বিপিএম (বার) পিপিএম উপস্থিত পুলিশ সদস্যেদের পেশাদারিত্বের সাথে দায়িত্ব পালন করার নির্দেশ প্রদান করেন। তিনি মাদক উদ্ধার, ওয়ারেন্ট তামিল, আইন শৃংখলা রক্ষা, অপরাধ নিয়ন্ত্রন, বিট পুলিশিং, সাইবার বুলিং, কিশোর গ্যাং ও নারীর প্রতি ডিজিটাল ভায়োলেন্স সহ নভেম্বর/২২ মাসের গুরুত্বপূর্ণ মামলা সমূহের রহস্য উদঘাটন এবং তদন্ত কার্যক্রমের অগ্রগতি নিয়ে আলোচনা করেন। তদন্তের মান বৃদ্ধি এবং তদন্তে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিতকল্পে পুলিশ সুপার দায়িত্বপ্রাপ্ত সকল কর্মকর্তাদের দিকনির্দেশনা প্রদান করেন। উক্ত সভায় পুলিশ সুপার মহোদয় গত নভেম্বর/২২ মাসের কর্মমূল্যায়নে ভালো কাজের স্বীকৃতি স্বরুপ সনদপত্র ও পুরস্কার তুলে দেন।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।