নিউজডেস্ক : বিদ্যুৎ, জ্বালানী ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, গ্রাহক পর্যায়ে বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধির বিষয়ে যাচাই-বাছাই করে সিদ্ধান্ত নেবে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি)। বৃহস্পতিবার সকালে রাজধানীর তেজগাঁওসহ ডিপিডিসি’র আওতাভুক্ত বিভিন্ন এলাকা পরিদর্শন শেষে বিদুৎ প্রতিমন্ত্রী সাংবাদিকদের এ কথা জানান।লোডশেডিং কমানোর বিষয়ে নসরুল হামিদ বলেন, জ্বালানি সরবরাহ বাড়াতে আমরা ইতিমধ্যে ব্রুনাই, কাতার ও সৌদি আরবসহ বিভিন্ন দেশের সঙ্গে আলোচনা চলছে। আগামী বছরেও যেন লোডশেডিং না হয় সরকার সেই চেষ্টা করছে। আমরাও মনে করছি লোডশেডিং সহনীয় পর্যায়ে থাকবে। তবে বৈশ্বিক অর্থনৈতিক মন্দার যে প্রভাব সেটি অস্বীকার করার উপায় নেই। এর মধ্যেও আমরা জনসাধারণের ভোগান্তি কমাতে সর্বোচ্চ চেষ্টা করব।রাজধানীর বেশিরভাগ বিদ্যুৎ বিতরণ ব্যবস্থা ভূগর্ভস্থ করা হবে জানিয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, আগামী দুই থেকে তিন বছরের মধ্যে রাজধানী ধানমন্ডির বিদ্যুৎ বিতরণ ব্যবস্থা পুরোপুরি আন্ডারগ্রাউন্ড করা হবে। আর পাঁচ থেকে ছয় বছরের মধ্যে ঢাকার বিদ্যুৎ বিতরণ ব্যবস্থার বড় অংশ আন্ডারগ্রাউন্ড করা হবে। গত ২১ নভেম্বর পাইকারী পর্যায়ে ১৯.৯২ শতাংশ বিদ্যুতের দাম বাড়ার সিদ্ধান্ত জানায় বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন-বিইআরসি। সে সময় বিইআরসি চেয়ারম্যান আব্দুল জলিল পাইকারী পর্যায়ে বিদ্যুতের দর বৃদ্ধির ঘোষণা দেন। আগে পাইকারী পর্যায়ে ইউনিট প্রতি বিদ্যুতের দর ছিল ৫ টাকা ১৭ পয়সা এখন যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬ টাকা ২০ পয়সা। এই দফায় প্রতি ইউনিটে পাইকারী পর্যায়ে ইউনিট প্রতি বিদ্যুতের দাম বাড়াছে ১ টাকা তিন পয়সা।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।