স্পোর্টস ডেস্ক : হারতে হারতে যেন দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেছে বাংলাদেশ দলের। চারদিকে তাই সমালোচনাও ঘিরে ধরেছে ক্রিকেটারদের।সংবাদমাধ্যমে বলা তাদের বক্তব্য নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে হাস্যরস তৈরি হচ্ছে। ক্রিকেটারদের ভাবনা অন্তত এমন বলেই শোনা যাচ্ছে।অস্ট্রেলিয়ায় পৌঁছানোর পর থেকে তাই সাংবাদিকদের অনেকটা এড়িয়েই চলছেন তারা। দলের পক্ষ থেকে কথাই বলা হচ্ছে কম, যতটুকু বলছেন সেটাও টিম ম্যানেজমেন্টের সদস্যরা। কে এমন বিধিনিষেধ আরোপ করেছেন? দলের সঙ্গে টিম ডিরেক্টর খালেদ মাহমুদ সুজনের কথায় ইঙ্গিত মিলছে সাকিব আল হাসানের প্রতি।অস্ট্রেলিয়ায় সাংবাদিকদের তিনি বলেছেন, ‘‘আমি তো এমনিতেও কোনো সাক্ষাৎকার দিচ্ছি না এখন। তবু সেদিন আপনাদের এক সাংবাদিকের সঙ্গে কথা বলছিলাম। কথাচ্ছলে তাকে বলছিলাম, ‘আপনারা টেকনিক্যাল বিষয় নিয়ে এত জানতে চান কেন? এগুলো দলের ভেতরের বিষয়, ভেতরেই থাকুক। ’এটা আবার সাকিবও দেখেছে। দেখে সে খুব মাইন্ড করেছে। ও এসে আমাকে বলল, ‘আপনি এই কথা বলতে গেলেন কেন? আমরা তো বলেই দিয়েছি যে কথা বলব না। ’ এরপর নিজের কাছেই নিজেকে খুব ছোট লেগেছে। ”ক্রিকেটাররা কেন কথা বলতে চাইছেন না? এমন প্রশ্নের উত্তরও সুজনের কাছে নেই। তিনি বলছিলেন, ‘ওরাই কথা বলতে চায় না। কেন চায় না বা কী চায় না, সেটি ওরাই ভালো বলতে পারবে। ’
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।