নিউজডেস্ক: নরসিংদীর পলাশের ঘোড়াশাল তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের পঞ্চম ইউনিটে ফের বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু হয়েছে। জাতীয় গ্রিডে বিদ্যুৎ বিপর্যয়ের কারণে বন্ধ হয়ে যাওয়া ইউনিটটি দ্বিতীয় বার চালু হওয়ার দুই দিন পর রি জেনারেটিভ হিটার নষ্ট হয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন বন্ধ হয়ে গিয়েছিল।বুধবার (১৯ অক্টোবর) রাত ১০টা ১৫ মিনিটে ইউনিটটির রি জেনারেটিভ হিটার ঠিক করে পুনরায় উৎপাদন শুরু হয়েছে বলে জানিয়েছেন ঘোড়াশাল তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের সহকারী প্রকৌশলী আমরুল মুমিনিন।এর আগে, ৪ অক্টোবর দুপুর ২টা ৫ মিনিটে জাতীয় গ্রিডে বিদ্যুৎ বিপর্যয় দেখা দিলে ঘোড়াশাল তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্রের ৪ ও ৫ নম্বর ইউনিট বন্ধ হয়ে যায়। পরে এক ঘণ্টার মধ্যে ৩৫০ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন ৪ নম্বর ইউনিটটি চালু করা গেলেও ২১০ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন ৫ নম্বর ইউনিটটির সেফটি বাল্ব ফেটে যাওয়ায় চালু করা সম্ভব হয়নি।পরে ছয় দিন পর গত ১০ অক্টোবর ৫ নম্বর ইউনিটের যান্ত্রিক সমস্যা নিরসন করে সন্ধ্যার পর থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু হয়। কিন্তু ১২ অক্টোবর বুধবার দুপুরে ইউনিটটির রি জেনারেটিভ হিটার নষ্ট হয়ে গেলে ফের বিদ্যুৎ উৎপাদন বন্ধ হয়ে যায়। এরপরই ইউনিটটি সচল করতে কাজ শুরু করে প্রকৌশলীরা। পরেরি জেনারেটিভ হিটার পরিবর্তন করে পুনরায় ইউনিটটিতে বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু হয়।এদিকে জাতীয় গ্রিডে বিদ্যুৎ বিপর্যয়ের কারণ খুঁজতে ৫ অক্টোবর ঘোড়াশাল তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র পরিদর্শনে আসেন পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি অব বাংলাদেশের (পিজিসিবি) ছয় সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি।পিজিসিবির নির্বাহী পরিচালক ইয়াকুব এলাহী চৌধুরীর নেতৃত্বে তদন্ত কমিটি ঘোড়াশাল বিদ্যুৎকেন্দ্রের কন্টোল রুম প্রায় তিন ঘণ্টা পরিদর্শন করে বিদ্যুৎকেন্দ্রের বিভিন্ন মেশিনারি পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেন।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।