আন্তর্জাতিক ডেস্ক : দুই সপ্তাহেরও কম সময়ের ব্যবধানে আরও দুটি ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ করেছে উত্তর কোরিয়া। এবার জাপান সাগরের দিকে অস্ত্র দুটি নিক্ষেপ করেছে কিম জং উনের সামরিক কর্মকর্তারা।বৃহস্পতিবার (৬ অক্টোবর) নতুন করে দুটি ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ করে উত্তর কোরিয়া।বিবিসির খবরে বলা হয়েছে, জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকে ও জাপান-যুক্তরাষ্ট্রের যৌথ মহড়ার মধ্যেই নতুন দুটি ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ করা হলো। বৃহস্পতিবার ক্ষেপণাস্ত্র দুটি জাপান সাগরের দিকে ছোঁড়ে পিয়ংইয়ং।জাতিসংঘের নিষেধাজ্ঞার পরও চলতি বছরে ৪০ বার ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ করল কিম জংয়ের সামরিক বাহিনী। এর আগে গত মঙ্গলবার একটি ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ করে তারা।দক্ষিণ কোরিয়ার জয়েন্ট চিফ অব স্টাফ ও জাপান সরকার ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণের বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। জাপানের প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদা এ ঘটনায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। তিনি বলেন, ওই দেশটি সামান্য সময়ের মধ্যে ছয়বার ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করলো। সেপ্টেম্বরের শেষ থেকে তাদের এ কর্মকাণ্ড বেড়ে গেছে। এসব কোনভাবেই সহ্য করা যায় না।দক্ষিণ কোরিয়ার জয়েন্ট চিফ অব স্টাফ এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার পিয়ংইয়ং থেকে ২২ মিনিটের ব্যবধানে ক্ষেপণাস্ত্রগুলো নিক্ষেপ করা হয়। এ দুটি অস্ত্র কোরীয় উপদ্বীপ ও জাপানের মধ্যে অবতরণ করেছে। প্রথম ক্ষেপণাস্ত্রটি সর্বোচ্চ ৮০ কিলোমিটার (৫০ মাইল) উচ্চতায় ৩৫০ কিলোমিটার (২১৭ মাইল) বেগে উড়েছিল। দ্বিতীয়টি ৬০ কিলোমিটার (৩৭ মাইল) উচ্চতায় ৮০০ কিলোমিটার (৪৯৭ মাইল) বেগে উড়ে যায়।জাপানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী ইয়াসুকাজু হামাদা জানিয়েছেন, জাপান সাগরের ওপর দিয়ে এলেও ক্ষেপণাস্ত্রগুলো আমাদের অর্থনৈতিক অঞ্চলে পৌঁছাতে পারেনি।উত্তর কোরিয়ার নতুন এ উৎক্ষেপণ নিয়ে বরাবরের মতো নিন্দা জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।