মঙ্গলবার (৯ আগস্ট) রাত সাড়ে ৮টার দিকে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শফিকুল মারা যান। তার শরীরের ৮০ শতাংশ দগ্ধ হয়েছিল। মৃত শফিকুল নীলফামারী জেলার জলঢাকা থানার মজিবর রহমানের ছেলে। তিনি তুরাগের কামারপাড়া এলাকায় থাকতেন। রিকশা মেরামতের কাজ করতেন।
চিকিৎসকের বরাত দিয়ে শফিকুলের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেন ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (ইন্সপেক্টর) বাচ্চু মিয়া।
তুরাগের কামারপাড়া এলাকায় অগ্নিকাণ্ডে দগ্ধ বাকি একজন বার্ন ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, তার অবস্থাও আশঙ্কাজনক।
তিনি আরও জানান, তুরাগের কামারপাড়া এলাকায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় আটজন দগ্ধ হয়েছিলেন। এই শফিকুলকে নিয়ে এ পর্যন্ত সাত জনের মৃত্যু হয়েছে। এই ঘটনায় ৩৫ শতাংশ পোড়া নিয়ে শাহীন নামে আরও একজন চিকিৎসাধীন আছেন।
গত শনিবার (০৬ আগস্ট) দগ্ধ ৮ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন। ওই দিন রাতেই চিকিৎসাধীন অবস্থায় নূর হোসেন (৬০), গাজী মাজহারুল ইসলাম (৪৫) ও আলমগীর হোসেন আলম (২৩) মারা যান।