ঢাকা: বর্ষীয়ান সাংবাদিক, কলামিস্ট ও স্বাধীনতাপদক প্রাপ্ত লেখক আবদুল গাফফার চৌধুরীর মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।এক শোকবার্তায় তিনি বলেন, গাফফার চৌধুরী ‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি’ গানটি লিখে বাঙালির হৃদয় জয় করেছেন।তার সঙ্গে আমার অনেক স্মৃতি। অনেক পরামর্শ পেয়েছি। একজন বিজ্ঞ ও পুরোধা ব্যক্তিত্বকে হারালাম।গাফফার চৌধুরী তার লেখা ও গবেষণার মাধ্যমে আমাদের বাঙালির ইতিহাস এবং ঐতিহ্য সমৃদ্ধ করেছেন উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, গাফফার চৌধুরী তার কাজ ও লেখায় এ দেশের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সমুন্নত রেখেছেন। তিনি বাঙালির অসাম্প্রদায়িক মনন ধারণ করেছেন। জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ার প্রত্যয়কে সমর্থন করে সঠিক ইতিহাস তুলে ধরতে আমৃত্যু কাজ করে গেছেন।গাফফার চৌধুরী মুক্তিযুদ্ধের সময় বাংলাদেশ সরকার নিবন্ধিত সাপ্তাহিক জয় বাংলা পত্রিকায় বিভিন্ন লেখালেখির মাধ্যমে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের অনুপ্রাণিত করেছেন বলে জানান শেখ হাসিনা। প্রধানমন্ত্রী বলেন, পরবর্তীতে প্রবাসে থেকেও বাঙালির মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ দেশ-বিদেশের গণমাধ্যমে তুলে ধরেছেন বর্ষীয়ান এই সাংবাদিক।শেখ হাসিনা মরহুমের আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।এর আগে স্থানীয় সময় বুধবার রাতে লন্ডনে আবদুল গাফফার চৌধুরীর মৃত্যু হয়।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।