নাটোর প্রতিনিধি : নাটোরের বড়াইগ্রামে ট্রাক ও মাইক্রোবাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে মনিরুজ্জামান (৩৫) ও আল-মাহবুব (৪৩) নামে দুইজন নিহত হয়েছেন। এসময় আহত হয়েছেন অন্তত তিনজন।বুধবার (১৮ মে) ভোর রাতে নাটোর-পাবনা মহাসড়কে উপজেলার নগর ইউনিয়নের কয়েন এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত আল মাহবুব চুয়াডাঙ্গা জেলার সদর উপজেলার গহরপাড়া গ্রামের মৃত আদম আলীর ছেলে ও চালক মনিরুজ্জামান একই উপজেলার তালতলা পশুরহাট এলাকার আছির উদ্দিনের ছেলে। বনপাড়া হাইওয়ে থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) ফিরোজ হোসেন জানান, ভোরে চুয়াডাঙ্গা থেকে কয়েকজন যাত্রী নিয়ে একটি মাইক্রোবাস (ঢাকা মেট্রো-চ ১১-৭৫৮৬) রাজশাহীর উদ্দেশে যাচ্ছিল। পথে বড়াইগ্রাম উপজেলার নাটোর-পাবনা মহাসড়কের কয়েন এলাকায় পঞ্চগড় থেকে পাবনাগামী বালু বোঝাই ট্রাকের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে মাইক্রোবাসটি দুমড়ে মুচড়ে যায়। ঘটনাস্থলেই নিহত হন মাইক্রোবাসের চালক মনিরুজ্জামান ও আল-মাহবুব নামে এক যাত্রী। এসময় আহত হন আরও তিনজন যাত্রী। তাদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। তিনি আরও বলেন, দুর্ঘটনাকবলিত ট্রাক ও মাইক্রোবাসটি জব্দ করা হয়েছে। মরদেহ দুটি উদ্ধার করে বনপাড়া হাইওয়ে থানা হেফাজতে রাখা হয়েছে। ট্রাকের চালক ও হেলপার পালিয়ে গেছে। এ বিষয়ে মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলে জানান তিনি।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।