স্পোর্টস ডেস্ক : ব্রেন টিউমারে আক্রান্ত ক্রিকেটার মোশাররফ রুবেল হাসপাতালের বিছানায় শুয়ে; তার স্ত্রী চৈতী ফারহানা রূপা পাশের সোফায় বসে বই পড়ে শোনাচ্ছেন। এমন একটি ছবি সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।নেটজেনরা ছবিটির ভূয়সী প্রশংসা করছেন। কেউ কেউ ছবিটিকে ‘ভালোবাসার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত’ হিসেবেও অভিহিত করছেন।গতকাল বৃহস্পতিবার ফেসবুকে তিনটি ছবি পোস্ট করেছেন চৈতি। ছবিতে দেখা যাচ্ছে, হাসপাতালের কেবিনে অসুস্থ স্বামীর শয্যার পাশে চৈতি বই পড়ছেন এবং মোশাররফ রুবেল মন্ত্রমুগ্ধ হয়ে শুনছেন। রুবেলের শরীরে লাগানো বিভিন্ন চিকিৎসা সরঞ্জাম। আর সামনে একটি ট্রেতে রাখা কিছু ফলমূল। নেটিজেনরা ছবিটি শেয়ার দিয়ে তাদের ভালোবাসাকে অতুলনীয় বলে অভিহিত করছেন। অনেকে এই কঠিন সময়ে চৈতীর পাশে থাকার বার্তাও দিচ্ছেন।২০১৯ সালে রুবেলের ব্রেন টিউমার শনাক্ত হয়েছিল। এরপর তিনি পাড়ি জমান সিঙ্গাপুরে। সেখানে দফায় দফায় চলছিল কেমোথেরাপি। তখন বিসিবিসহ অনেক ক্রিকেটার তাকে সহযোগিতা করেছিলেন। মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে রুবেলের অস্ত্রোপচার করা হয়েছিল। এরপর দেশে ফিরে আসেন। কিন্তু কেমো এবং রেডিও থেরাপির জন্য তাকে নিয়মিত সিঙ্গাপুর যাওয়া-আসার মধ্যে থাকতে হতো। ওই বছরের ডিসেম্বরে সর্বশেষ কেমো দেওয়া হয়। এক বছর ফলোআপে ছিলেন তিনি।২০২০ সালে সুস্থ, স্বাভাবিক হয়ে মাঠে ফেরার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। কিন্তু নভেম্বরে আবার অসুস্থ হন। ২০২১ সালের জানুয়ারির শেষ সপ্তাহে এমআরআই করার পর দেখা গেছে, পুরনো টিউমারটি আবার নতুন করে বাড়ছে। তার পর থেকে আবার শুরু হয়েছে কেমোথেরাপি। সব মিলিয়ে ২৪টি কেমোথেরাপি নিয়েছেন রুবেল। বর্তমানে রাজধানীর একটি হাসপাতালে আইসিইউতে চিকিৎসাধীন রয়েছেন তিনি।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।