আন্তর্জাতিক ডেস্ক : ইউক্রেনে সামরিক আগ্রাসন শুরুর পর রাশিয়ার তেলের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করতে মিত্রদেশগুলোর সঙ্গে আলোচনা করছে যুক্তরাষ্ট্র। এই ঘোষণার পর জ্বালানি তেলের দাম বেড়ে গেছে।১৩ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ উঠেছে তেলের দাম। সোমবার (৭ মার্চ) এ খবর জানিয়েছে সংবাদমাধ্যমে বিবিসি ।বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অপরিশোধিত তেলের দাম এশিয়ার বাজারে ব্যারেল প্রতি ১৩৯ ডলার ছুঁয়েছে। ইউক্রেনে রাশিয়ার হামলা শুরু হওয়ার পর থেকেই জ্বালানি পণ্যের দাম বেড়েই চলেছে। সর্বশেষ ২০০৮ সালে তেলের দাম এই পর্যায়ে উঠেছিল।সৌদি আরবের পর সবচেয়ে বেশি জ্বালানি তেল রপ্তানি করে রাশিয়া। সেই সঙ্গে বিশ্বে সবচেয়ে বেশি প্রাকৃতিক গ্যাস রাশিয়াতেই উত্তোলন করা হয়।ইউক্রেনে রুশ আগ্রাসন শুরু হয় ২৪ ফেব্রুয়ারি। এরপর থেকেই বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম বেড়েই চলেছে। যুদ্ধর সপ্তম দিন ২ মার্চ বিবিসির প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়, আন্তর্জাতিক বাজারে অপরিশোধিত তেলের দাম এখন ব্যারেলপ্রতি বেড়ে হয়েছে ১১৩ ডলার। গত সাত বছরের মধ্যে এটিই সর্বোচ্চ। এখন সেই দাম আরও বাড়ল। জ্বালানি তেলের বাজার স্থিতিশীল রাখতে নানামুখী উদ্যোগ নেওয়ার পরও বিশ্ববাজারে দাম বাড়ছেই। এরই মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রসহ আরও ৩০টি দেশের সংগঠন ইন্টারন্যাশনাল এনার্জি অ্যাজেন্সি তাদের জরুরি মজুত থেকে ৬০ মিলিয়ন ব্যারেল তেল ছেড়েছে। কিন্তু এরপরও দাম বেড়েই চলেছে। হোয়াইট হাউজের মুখপাত্র জেন সাকি জানিয়েছিলেন, জ্বালানি তেলের দাম স্থিতিশীল রাখতে সব ধরনের পদক্ষেপ নেওয়া হবে। রাশিয়ার ওপর থেকে জ্বালানি নির্ভরতা কত দ্রুত কমানো যায়, সেদিকে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে।তবে এসব আশ্বাসের পরও জ্বালানি তেলের দাম কোনোভাবেই কমছে না। বরং দিন দিন বেড়েই চলেছে।এরই মধ্যে রুশ হামলার প্রতিক্রিয়ায় রাশিয়ার তেল আমদানি নিষিদ্ধের ঘোষণা দিয়েছেন কানাডা। বিশ্বের চতুর্থ বৃহত্তম তেল উৎপাদনকারী দেশটির প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো জানিয়েছেন, তেল বিক্রির অর্থ দিয়ে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন এবং দেশটির বিত্তবানদের পকেট ভরবে, কানাডা এটা চায় না।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।