এতে উল্লেখ করা হয়, কোনো কর্মকর্তা যেদিন আবেদন করবেন, সেদিন থেকে পিএলআর শুরুর তারিখ পর্যন্ত অবশ্যই এক বছর চাকরির সময় হতে হবে। এক্ষেত্রে সরকারি গাড়ি সুবিধা বাদ দিতে হবে। আবার বৈদেশিক কোনো চাকরিতে/লিয়েনে থাকলে তা শেষ হওয়ার পর ঋণের জন্য আবেদন করতে পারবেন। এছাড়া নির্বাচন কমিশনে প্রেষণে নিয়োজিতরা এই সুবিধা পাবেন না।
কেবল ঋণ সুবিধাই নয়; গাড়ি রক্ষণাবেক্ষণ, জ্বালানি, চালকের বেতন, বিমা, ফিটনেস নবায়ন, কর এবং অন্যান্য ফি বাবদ অর্থও উত্তোলন করতে পারবেন তারা।
১২০টি সমান কিস্তিতে মোট অর্থ পরিশোধ করতে হবে। অন্যদিকে ঋণগ্রহীতা মৃত্যুবরণ করলে বা শারীরিকভাবে অক্ষম হয়ে গেলে ঋণ মওকুফের আবেদনও করতে পারবেন।
ঋণমঞ্জুরের কর্তৃপক্ষ হিসেবে নির্বাচন কমিশন সচিবকে ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে নীতিমালায়। ঋণের অর্থ তিনি ইসির অনুকূলে সরকারের দেওয়া বরাদ্দ থেকে ছাড় করতে পারবেন। একজন কর্মকর্তা দ্বিতীয়বার আর এ সুবিধা পাবেন না। একাধিক আবেদন জমা পড়লে জ্যেষ্ঠতার ভিত্তিতে আবেদন মঞ্জুর করা হবে।
নীতিমালা অনুয়ায়ী, প্রাধিকারভুক্ত ইসির যুগ্ম সচিব, নির্বাচন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক বা তদূর্ধ্ব কর্মকর্তারা এ সুবিধা পাবেন।