নিজস্ব প্রতিবেদক : রাজধানীর যাত্রাবাড়ি কোনাপাড়ায় স্ট্রিল মিলে লোহা গলানোর ভাট্টিতে বিস্ফোরণের ঘটনায় দগ্ধ শাহীন (২০) মারা গেছেন। তার শরীরের ৯৫ শতাংশ দগ্ধ হয়েছিল।বুধবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) ভোর রাতে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।আশঙ্কাজনক অবস্থায় ভর্তি রয়েছেন আকতার হোসেন (৫০) ও মাইনুদ্দিন (২২) নামে দুজন।শাহীনের শ্বশুর মো. মাহবুবুর রহমান তার মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।তিনি জানান, জরুরি বিভাগেই চিকিৎসাধীন ভোর রাতে শাহীনের মৃত্যু হয়েছে। তার বাড়ি পঞ্চগড় জেলায়। স্ত্রী মাহবুবা আক্তারকে নিয়ে ডেমরা স্টাফ কোয়ার্টারে থাকতেন তিনি। ৬মাস আগেই বিয়ে করা শাহীন ক্রেন ড্রাইভার হিসেবে কারখানাটিতে চাকরি করতেন। দুর্ঘটনার পরপর তাদেরকে উদ্ধার করে ইনস্টিটিউটে নিয়ে যাওয়া মো. রায়হান জানান, তারা কোনাপাড়ায় শাহরিয়ার স্টিল মিলে কাজ করেন। মঙ্গলবার রাত ৮টার দিকে তারা তিনজন কারখানায় ভাট্টিতে লোহা গলানোর কাজ করছিলেন। এ সময় হঠাৎ ভাট্টির ভিতর বিস্ফোরণ হয়। এতে ভাট্টিতে থাকা গলিত লোহা তাদের তিনজনের শরীরে ছিটকে পড়ে।ইনস্টিটিউটের আবাসিক চিকিৎসক ডা. এসএম আইউব হোসেন জানান, শাহীনের শরীরের ৯৫ শতাংশ, মাইনুদ্দিনের ৫৪ ও আক্তারের ২৫ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে। একজন মারা গেছেন, অন্য দুজনের অবস্থাও আশঙ্কজনক।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।