বিনোদন ডেস্ক : জায়েদ খানের প্রার্থিতা বাতিল করে চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচনের আপিল বোর্ডের সিদ্ধান্ত স্থগিত করে হাইকোর্টের দেওয়া আদেশের বিরুদ্ধে আপিল বিভাগে আবেদন করেছেন চিত্রনায়িকা নিপুণ আক্তার। মঙ্গলবার (৮ ফেব্রুয়ারি) সকালে আপিল বিভাগে আবেদন করেছেন নিপুণ।সংবাদমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নিপুণের আইনজীবী ব্যারিস্টার মোস্তাফিজুর রহমান। তিনি বলেন, আমরা আপিল বিভাগে আবেদন করেছি। বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের চেম্বার জজ আদালতে মঙ্গলবার এ বিষয়ে শুনানি হতে পারে।এর আগে জায়েদ খানের প্রার্থিতা বাতিল করে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচনে নিপুণ আক্তারকে সাধারণ সম্পাদক হিসেবে জয়ী ঘোষণা করে আপিল বোর্ড। সোমবার (৭ ফেব্রুয়ারি) এই সিদ্ধান্ত স্থগিত করেন হাইকোর্ট। এদিন দুপুরে জায়েদ খানের করা রিটের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে হাইকোর্টের বিচারপতি মামনুন রহমান ও খোন্দকার দিলীরুজ্জামানের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ রুলসহ এই আদেশ দেন।এছাড়াও সমাজসেবা অধিদপ্তরের চিঠি এবং আপিল বোর্ডের সিদ্ধান্ত কেন অবৈধ ও বেআইনি ঘোষণা করা হবে না, এই মর্মে এক সপ্তাহের রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। জায়েদ খানের দায়িত্ব পালনে কোনো প্রকার বাধা না দিতেও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে এতে। এ বিষয়ে রুল শুনানির জন্য ১৫ ফেব্রুয়ারি দিন ধার্য করেছেন হাইকোর্ট।২৮ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির ২০২২-২৪ মেয়াদের নির্বাচনের প্রাথমিক ফলে সাধারণ সম্পাদক পদে জায়েদ খানকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়। তবে তার বিরুদ্ধে টাকা দিয়ে ভোট কেনাসহ নির্বাচনকে প্রভাবিত করার অভিযোগ আনলে ৫ ফেব্রুয়ারি সেই প্রেক্ষিতে আপিল বোর্ড জায়েদের প্রার্থিতা বাতিল করে।পরে নির্বাচনের আপিল বোর্ডের চেয়ারম্যান সোহানুর রহমান সোহান প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী চিত্রনায়িকা নিপুণকে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সাধারণ সম্পাদক পদে জয়ী ঘোষণা করেন। এরপর থেকেই বিষয়টি ‘বেআইনি’ দাবি করে আইনের দারস্থ হন জায়েদ খান।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।