তবে ইউক্রেন আক্রান্ত হলেও যুক্তরাজ্য কোনো সেনা পাঠাবে না বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনের মুখপাত্র।
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, রাশিয়ার যে কোনো আগ্রাসনের বিরুদ্ধে ইউক্রেনে কোনো সেনা পাঠানোর পরিকল্পনা যুক্তরাজ্যের নেই।
এর আগে যুক্তরাজ্যে নিয়োজিত ইউক্রেনের রাষ্ট্রদূত বলেছিলেন, যুক্তরাজ্য সেনা পাঠাতে চাইলে ইউক্রেন স্বাগত জানাবে।
তবে যুক্তরাজ্য এরইমধ্যে ইউক্রেনে অল্প সংখ্যক পদাতিক সৈন্য পাঠিয়েছে সেখানকার সেনাদের প্রশিক্ষণে সহায়তা করার জন্য।
ইউক্রেন সীমান্তের কাছে রাশিয়ার প্রায় এক লাখ সেনা মোতায়েনের পর উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। পশ্চিমারা বলছে, কিয়েভ এবং ন্যাটোর মধ্যে ক্রমবর্ধমান সম্পর্কের কারণে ক্ষুব্ধ মস্কো ইউক্রেন আক্রমণের প্রস্তুতি নিচ্ছে।
তবে ক্রেমলিন বারবার আক্রমণের পরিকল্পনা অস্বীকার করেছে।
ক্রিমিয়া দখলের সময় রাশিয়ার সামরিক বাহিনী ইউক্রেনীয় ভূখণ্ডের একটি অংশ দখল করে। একইসঙ্গে বিচ্ছিন্নতাবাদী শক্তিকে সমর্থন করে যারা আট বছর আগে পূর্ব ইউক্রেনের বড় অংশের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছিল।