আন্তর্জাতিক ডেস্ক : ইরানের রাজধানী তেহরান থেকে দেশটির সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনির ভাতিজি ফারিদা মোরাদখানিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার তাকে গ্রেফতারের পরপরই কারাগারে পাঠানো হয়েছে।গ্রেফতারের বিষয়টি মোরাদখানির ভাই মাহমুদ সংবাদমাধ্যম ইরান ইন্টারন্যাশনালকে নিশ্চিত করেছেন। খবর: আরব নিউজ।কি কারণে তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে, কেন কারাগারে রাখা হয়েছে, সে বিষয়ে কোনো কিছু জানানো হয়নি। তবে তাকে যে কারাগারে পাঠানো হয়েছে, সেখানে অনেক রাজনৈতিক বন্দি রয়েছেন বলে জানা গেছে। কারাগারটির নাম ইভিন।টেলিগ্রাফের তথ্য অনুসারে, খামেনির ভাতিজি গ্রেফতারের সম্ভাব্য কারণ হলো- তিনি একটি নির্যাতিত পরিবারের পক্ষে অবস্থা নিয়েছিলেন। গত অক্টোবরে তিনি প্রকাশ্যে পালাভি নামক একটি পরিবারকে সমর্থন জানিয়েছেন। পরিবারটি ১৯৭৯ সালে ইসলামিক বিপ্লবের নির্মমতার শিকার হয়েছিল।প্রসঙ্গত, মোরাদখানি মৃত্যুদণ্ড আইনের বিরোধী ও নাগরিকদের অধিকার আদায়ে কাজ করছেন। বাদরি খামেনি ও শেখ আলি তেহরানির কন্যা হলেন মোরাদখানি। তারা ইসলামী বিপ্লবের প্রতিষ্ঠাতা আয়াতুল্লাহ রুহুল্লাহ খোমেনির বিরোধী। ১৯৮৫ সালে বাদরি ও তার সন্তানরা ইরান থেকে ইরাকে চলে যান।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।