নিজস্ব প্রতিবেদক : নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন (নাসিক) নির্বাচনে স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী অ্যাডভোকেট তৈমূর আলম খন্দকার বিগত কয়েকদিন ধরে নেতাকর্মীদের ধরপাকড়ের অভিযোগ করে আসছিলেন। রোববার (১৬ জানুয়ারি) থেকে এ পর্যন্ত ১০ জন নেতাকর্মী ও নির্বাচনী এজেন্টকে গ্রেফতার করা হয়েছে বলে দাবি করেছেন তিনি।শনিবার (১৫ জানুয়ারি) গ্রেফতারের অভিযোগ করেছেন তিনি। এদিন বিকেলে তার প্রধান নির্বাচনী এজেন্ট এটিএম কামালের বাড়িতে পুলিশ অভিযান চালিয়েছে বলে জানান তিনি। তবে, এসময় তিনি বাড়িতে ছিলেন না।এদিকে গ্রেফতারদের সাত দিনের রিমান্ড আবেদন করেছে পুলিশ।গ্রেফতারকৃতরা হলেন- মো. মমতাজ মিয়া, মো. জামাল, মো. গিয়াসউদ্দিন প্রধান, আহসান হোসেন ভূইয়া, মনির হোসেন, আহসানউল্লাহ, কাজী জসিম উদ্দিন, মো. বোরহান উদ্দিন, আবুতাহের, জয়দেব চন্দ্র মণ্ডল।এ বিষয়ে নারায়ণগঞ্জ জেলা পুলিশ সুপার জানান, আমরা কারও পক্ষ বা বিপক্ষে না। যাদের বিরুদ্ধে মামলা রয়েছে আমরা শুধু তাদেরই গ্রেফতার করেছি।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।