আন্তর্জাতিক ডেস্ক : মিয়ানমারের সেনা নিয়ন্ত্রিত একটি আদালত সোমবার অং সান সু চিকে আরও চার বছরের কারাদণ্ড দিয়েছে। লাইসেন্সবিহীন ওয়াকি-টকি রাখাসহ বেশ কয়েকটি অভিযোগে তাকে এই শাস্তি দেওয়া হয়েছে।রয়টার্সের খবরে বলা হয়, ওয়াকি-টকি রেখে রপ্তানি-আমদানি আইন লঙ্ঘনেএবং সিগন্যাল জ্যামার বসানোর দায়ে তাকে এই কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। দুটি শাস্তি একই সঙ্গে চলবে। এর আগে করোনাসংক্রান্ত বিধিনিষেধ ভঙ্গ ও সামরিক সরকারের বিরুদ্ধে উসকানি দেওয়ার অভিযোগে গত ডিসেম্বরে তাকে ৪ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। পরে তা কমিয়ে দুই বছর করা হয়। ৭৬ বছর বয়সী নোবেল বিজয়ী সু চির বিরুদ্ধে প্রায় এক ডজন মামলা বিচারাধীন। সবগুলোর রায় হলে তার ১০০ বছরেরও বেশি কারাদণ্ড হতে পারে। তবে নিজের বিরুদ্ধে আনা সব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন সু চি। অভ্যুত্থানের মাধ্যমে সু চিকে ক্ষমতাচ্যুত করে গৃহবন্দি করে রাখা হয়েছে। সু চির সমর্থকরা বলছেন, তার বিরুদ্ধে যেসব মামলা দেওয়া হয়েছে, সেগুলো ভিত্তিহীন। সামরিক বাহিনী ক্ষমতা সুসংহত করার জন্যই তার রাজনৈতিক জীবন শেষ করে দিচ্ছে।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।