লাখাই উপজেলার অরুন চন্দ্র দাশ বলেন, তিনি এবার ১৫০ বিঘা জমিতে বোরো আবাদ করবেন। ইতোমধ্যে ১০০ বিঘা জমির চাষ শেষ। চারা রোপনের পরপরই তিনি জমিতে সার প্রয়োগ ও আগাছা পরিষ্কারের কাজে লেগে যাবেন।
কৃষি বিভাগের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, এবার জেলার সদর উপজেলায় ১২ হাজার ৪০০ হেক্টর, মাধবপুরে ১১ হাজার ৭০, চুনারুঘাটে ১০ হাজার ৮৯৫, বাহুবলে ৮ হাজার ৬১০, নবীগঞ্জে ১৯ হাজার ৫৮০, লাখাইয়ে ১১ হাজার ১২০, বানিয়াচংয়ে ৩৩ হাজার ৬৮৫ ও আজমিরীগঞ্জ উপজেলায় ১৪ হাজার ৬৪০ হেক্টর জমিতে বোরো আবাদের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে। এখান থেকে ধান উৎপাদন হওয়ার সম্ভাবনা ৫ লাখ ২২ হাজার ১০৯ মেট্রিক টন।এ বিষয়ে জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক মোহাম্মদ আলী বলেন, এখন পর্যন্ত হাওরের অবস্থা ভালো। সামনের দিনে আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে আবাদ ও উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে যাবে বলে আশা করা হচ্ছে।