সোমবার (০৩ জানুয়ারি) বিজিবি’র জনসংযোগ কর্মকর্তা মো শরিফুল ইসলাম এই তথ্য নিশ্চিত করেন।তিনি আরো বলেন, জব্দ করা মাদকের মধ্যে রয়েছে ১৬ লাখ ০১ হাজার ৬৭৩ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট, ৩ কেজি ১১০ গ্রাম ক্রিস্টাল মেথ আইস, ১৯ হাজার ৫৬২ বোতল ফেনসিডিল, ১৭ হাজার ৮৬১ বোতল বিদেশি মদ, ১৭০৪ ক্যান বিয়ার, ১৬৯৩ কেজি গাঁজা, ৯ কেজি ২৯৮ গ্রাম হেরোইন, ১৫ হাজার ৭৫৬টি ইনজেকশন, ৪ হাজার ৭৬৫টি ইস্কাফ সিরাপ, ৩ হাজার ১১১ বোতল এমকেডিল,কফিডিল, ৮ হাজার ৩৯৮টি অ্যানেগ্রাসেনেগ্রা ট্যাবলেট এবং ৯৫ হাজার ১৫২টি অন্যান্য ট্যাবলেট। এছাড়া জব্দ করা অন্যান্য চোরাচালান দ্রব্যের মধ্যে রয়েছে ১৫ কেজি ২৬৭ গ্রাম স্বর্ণ, ৬২ কেজি ৬৮০ গ্রাম রূপা, ১,৫৬,৩২১টি কসমেটিক্স সামগ্রী, ১,৭৫৫টি ইমিটেশন গহনা, ১০ হাজার ৪৩৮টি শাড়ি, ৫ হাজার ০৩৮টি থ্রিপিস শার্ট, পিস, চাদর, কম্বল, ১,০৫১ মিটার থান কাপড়, ১,৯৫০ ঘনফুট কাঠ, ১০,৯৪৯ কেজি চা পাতা, ১৩০ কেজি গ্যামাক্সিন পাউডার, ১৪ হাজার ৯০০ কেজি কয়লা, ৪টি কষ্টি পাথরের মূর্তি, ৯টি ট্রাক কাভার্ড ভ্যান, ৪টি প্রাইভেটকার, মাইক্রোবাস, ১৩টি পিকআপ, ৪৪টি সিএনজি, ইজি বাইক এবং ৬৬টি মোটর সাইকেল। উদ্ধারকৃত অস্ত্রের মধ্যে রয়েছে ৫টি পিস্তল, ১টি এসএমজি, ৫টি বিভিন্ন প্রকার গান, ৮টি ম্যাগাজিন, ১৮ রাউন্ড গুলি এবং ৩৫টি খালি খোসা। এছাড়াও সীমান্তে বিজিবি’র অভিযানে ইয়াবাসহ বিভিন্ন প্রকার মাদক পাচার ও অন্যান্য চোরাচালানে জড়িত থাকার অভিযোগে ২৯০ জন চোরাচালানীকে এবং অবৈধভাবেসীমান্ত অতিক্রমের দায়ে ২২০ জন বাংলাদেশি নাগরিক ও ১০ জন ভারতীয় নাগরিককে আটকের পর তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।