বরিশাল: বড় মেয়ে হাফসার বিয়ের কথাবার্তা চলছে। তাই ঢাকা থেকে স্ত্রী পাখি ও সন্তান নাছিরুল্লাহকে নিয়ে বরগুনায় বাড়ির উদ্দেশ্যে রওয়ানা দিয়েছিলেন হাকিম শরীফ।তবে শুক্রবার (২৪ ডিসেম্বর) ভোররাতে ঝালকাঠির সুগন্ধা নদীতে এমভি অভিযান-১০ লঞ্চে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনার পর থেকে তাদের আর কোনো সন্ধান পাননি স্বজনরা।হাকিম ও পাখির পরিবারের স্বজনরা ঝালকাঠিতে এসেছেন তাদের খোঁজ নিতে। তাদের সন্ধান এখনো মেলেনি। এসব কথা জানিয়েছেন নিখোঁজদের স্বজন ও বরগুনা সদরের বাসিন্দা আব্দুল মোতালেব শরীফ। তিনি বলেন, হাকিমের চার সন্তানের মধ্যে বড় মেয়ে হাফসা বরগুনাতেই থাকেন, তার বিয়ের কথাবার্তা চলছে। শনিবার (২৫ ডিসেম্বর) প্রথম পর্যায়ের আনুষ্ঠানিকতা হওয়ার কথা ছিল।তিনি বলেন, হাকিম ঢাকায় চাকরি করার সুবাধে সেখানেই থাকতেন। তার স্ত্রী পাখি ও ছোট সন্তান নাছিরুল্লাহকে নিয়ে ঢাকা থেকে বাড়ির উদ্দেশ্যে রওয়ানা দেন। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় সদরঘাট থেকে এমভি অভিযান-১০ লঞ্চে ওঠেন। আর ভোররাতের অগ্নিকাণ্ডের ঘটনার পর থেকে তাদের কোনো সন্ধান মেলেনি। দগ্ধ লঞ্চ থেকে শুরু করে, হাসপাতাল, থানাসহ সব জায়গাতে খোঁজ নিয়েছি কিন্তু রাত পার হয়ে গেলেও তাদের সন্ধান মেলেনি।হাকিমের চাচাতো ভাই আব্দুল ছত্তার বলেন, অনেক আশা নিয়ে বাড়ির উদ্দেশ্যে রওয়ানা দিয়েছিলেন হাকিম। এখন স্বজনদের চোঁখের জলে সবকিছু ভেস্তে যাচ্ছে। ওরা সবাই বেঁচে আছেন, না মারা গেছেন, কেউ কিছু বলতে পারছি না।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।