আন্তর্জাতিক ডেস্ক : হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত হয়ে নিহত ভারতের প্রথম প্রতিরক্ষাপ্রধান জেনারেল বিপিন রাওয়াতের শেষকৃত্য রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সম্পন্ন হয়েছে।শুক্রবার (১০ ডিসেম্বর) বিকেলে ভারতের নয়াদিল্লির ব্রার স্কোয়ার শ্মশানে ১৭ বার তোপধ্বনিতে জেনারেল রাওয়াতকে শেষশ্রদ্ধা জানানো হয়।একইসঙ্গে শেষকৃত্য সম্পন্ন হয়েছে তার স্ত্রী মধুলিকা রাওয়াতের। এ সময় সেখানে উপস্থিত ছিলেন বিপিন রাওয়াতের দুই মেয়ে কৃতীকা ও তারিণী।এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়, শুক্রবার বেলা ১১টা থেকে বিপিন রাওয়াতের মরদেহ রাখা হয়েছিল তার বাসভবন ৩ নম্বর কামরাজ মার্গে। সেখানে তাকে শেষশ্রদ্ধা জানান ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, রাহুল গান্ধী, জেপি নাড্ডা, অরবিন্দ কেজরিওয়াল, কানমোঝিরা। তৃণমূলের পক্ষে শ্রদ্ধা জানিয়ে আসেন দোলা, জহর সরকার, সুস্মিতা দেবরা। দুপুরে নিজের বাড়ি থেকে শুরু হয় জেনারেল বিপিন রাওয়াতের শেষযাত্রা। রাস্তার দুই ধারে দাঁড়িয়ে তাকে শেষবিদায় জানান অসংখ্য সাধারণ মানুষ। শেষযাত্রায় সামিল হন ৮০০ জন সেনাসদস্য। বহু মানুষকে শববাহী গাড়ির সঙ্গে রাস্তায় দৌড়তে দেখা যায়।বুধবার (৭ ডিসেম্বর) হেলিকপ্টার দুর্ঘটনায় নিহত হন জেনারেল বিপিন রাওয়াত, তার স্ত্রীসহ ১৩ জন। ওই দিন রাতে ওয়েলিংটন সেনা হাসপাতালেই রাখা ছিল বিপিন রাওয়াত ও ১২ জনের মৃতদেহ। পরের দিন সকালে সেখান থেকে একে একে সবার কফিনবন্দি মরদেহ আনা হয় মাদ্রাজ রেজিমেন্টাল সেন্টারে। সেখানে সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে শ্রদ্ধাজ্ঞাপন করা হয়। বৃহস্পতিবার শেষ শ্রদ্ধা জানাতে যান তামিলনাড়ুর মুখ্যমন্ত্রী এম কে স্টালিন। এরপর সন্ধ্যায় দিল্লির পালাম বিমানবন্দরে আনা হয় জেনারেল বিপিন রাওয়াতসহ বাকিদের কফিনবন্দী মরদেহ। সেখানে শ্রদ্ধা জানাতে পৌঁছান ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী, সেনাপ্রধান, জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা। কিছুক্ষণ পর সেখানে যায় প্রধানমন্ত্রীর কনভয়। শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ করেন নরেন্দ্র মোদি।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।