নিজস্ব প্রতিবেদক : তথ্য প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসান বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ও তার নাতনিকে নিয়ে অশ্লীল মন্তব্য করায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে ইউনিভার্সিটি টিচার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ইউট্যাব)।সোমবার (০৬ ডিসেম্বর) বিকেলে এক বিবৃতিতে ইউট্যাব নেতারা এই নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান।সংগঠনের প্রেসিডেন্ট অধ্যাপক ড. এবিএম ওবায়দুল ইসলাম ও মহাসচিব অধ্যাপক ড. মোর্শেদ হাসান খান যুক্ত বিবৃতিতে বলেন, সরকারের তথ্য প্রতিমন্ত্রীর মন্তব্য শোনার মতো নয়। তার মন্তব্য সকল ভব্যতা ও শিষ্টাচার ছাড়িয়েছে। সরাসরি নারীবিদ্বেষী ও বর্ণবাদী বক্তব্য দিয়েছেন তিনি।শিক্ষক নেতারা বলেন, গণতান্ত্রিক সভ্য দেশে কোনো মন্ত্রীর মুখ দিয়ে এমন বক্তব্য বের হলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হতো। ডা. মুরাদ দুজন নারীকে নিয়ে অশালীন মন্তব্য করেছেন। এমনকি আফ্রিকার মানুষদের সম্পর্কেও বর্ণবাদী মন্তব্য করেছেন। মুরাদ হাসান অত্যন্ত কুরুচিপূর্ণ, বাজে ও অশ্লীল ভাষায় নারীদের অবমাননা করেছেন; যা কোনো সুস্থ, স্বাভাবিক মানুষের কাজ নয়। তিনি গর্হিত অপরাধ করেছেন। এ ধরনের বক্তব্যে তথ্য প্রতিমন্ত্রীর নৈতিক স্খলন হয়েছে। তিনি ক্ষমার অযোগ্য ও শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন। আমরা শিক্ষক সমাজ অবিলম্বে সরকারের তথ্য প্রতিমন্ত্রী মুরাদ হাসানকে হীন রাজনৈতিক দুরভিসন্ধিমূলক নারী ও বর্ণবিদ্বেষী বিকৃত মন্তব্য প্রত্যাহার করে জনসমক্ষে ক্ষমা চেয়ে পদত্যাগ করার আহ্বান জানাচ্ছি।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।