নিউজ ডেস্ক : সিরাজগঞ্জের রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৪ শিক্ষার্থীর চুল কাটার ঘটনায় চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত প্রকাশ করেছে কর্তৃপক্ষ। এতে অভিযুক্ত শিক্ষক ফারহানা ইয়াসমিনকে স্বপদে রেখে কয়েকটি শিক্ষাবর্ষের শিক্ষাকার্যক্রম থেকে বিরত থাকার নির্দেশ দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।রোববার (২৮ নভেম্বর) একাডেমিক ভবনের নোটিশ বোর্ডে দেওয়া বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। তবে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার এতে স্বাক্ষর করেছেন ২১ নভেম্বর।বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার সোহরাব হোসেন স্বাক্ষরিত ওই অফিস আদেশটি বিশ্ববিদ্যালয়ের অস্থায়ী কার্যালয়ের নোটিশ বোর্ডে লাগানো হয়। ওই অফিস আদেশে বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য ও বাংলাদেশ অধ্যায়ন বিভাগের ২০১৭-১৮, ২০১৮-১৯ ও ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষাকার্যক্রম শেষ না হওয়া পর্যন্ত ওই শিক্ষার্থীদের পাঠদান, পরীক্ষা নেওয়াসহ যাবতীয় একাডেমিক ও প্রশাসনিক কার্যক্রম থেকে অভিযুক্ত প্রভাষক ফারহানা ইয়াসমিনকে বিরত থাকতে বলা হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের এমন সিদ্ধান্তের প্রতিক্রিয়ায় আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা বলেন, এমন সিদ্ধান্ত একাডেমিক কাউন্সিলে অনেক আগেই নেওয়া যেত। বিশ্ববিদ্যালয় কতৃপক্ষ অভিযুক্ত শিক্ষকের পক্ষ নিয়ে এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।চলতি বছরের ২৬ সেপ্টেম্বর দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য ও বাংলাদেশ অধ্যায়ন বিভাগের প্রথম বর্ষের চূড়ান্ত পরীক্ষার হলে প্রবেশের সময় ১৪ জন শিক্ষার্থীর চুল কেটে দেন বিভাগের তৎকালীন চেয়ারম্যান ও সহকারী প্রক্টর ফারহানা ইয়াসমিন। এ ঘটনায় ফারহানাকে স্থায়ী বরখাস্তের দাবিতে আন্দোলন করে আসছেন শিক্ষার্থীরা।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।