স্পোর্টস ডেস্ক : পাকিস্তানের সাবেক অধিনায়ক শহিদ আফ্রিদি ছিলেন তারকা অল-রাউন্ডার। নিজ দেশ অনেক ম্যাচ তিনি জিতিয়েছেন।আর তার হবু মেয়ের জামাই শাহিন শাহ আফ্রিদি বাইশ গজে গতির ঝড় তোলেন। গত মার্চে শহিদ আফ্রিদির বড় মেয়ের সঙ্গে শাহিন আফ্রিদির বিয়ে ঠিক হয়ে গেছে। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে বল হাতে ত্রাস সৃষ্টি করেছিলেন আফ্রিদি। কিন্তু গত শুক্রবার রাতে দ্বিতীয় সেমিফাইনালে তার ওভারেই তিন ছক্কা মেরেই অস্ট্রেলিয়াকে ফাইনালে তোলেন ম্যথু ওয়েড।ওই তিন ছক্কার আগের বলেই শাহিনের বলে ওয়েডের ক্যাচ হাতছাড়া করেন পাকিস্তানের আরেক পেসার হাসান আলী। এটা শাহীনের জন্য দুর্ভাগ্য ছাড়া আর কিছুই নয়। তারপরও সোজা কথা বলে অভ্যস্ত শহিদ আফ্রিদি নিজের মেয়ে জামাইয়ের তিন ছক্কা খাওয়া মানতে পারছেন না। কোনো অজুহাতেই তিনি তিন ছক্কাকে বৈধতা দিতে রাজি নন। তবে পরাজয়ের দুঃখ ভুলে গিয়ে মেয়ে জামাইকে ওই সেমিফাইনাল থেকে শিক্ষা নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন আফ্রিদি।’সামা টিভি’কে আফ্রিদি বলেন, ‘শাহিনের একটি বিষয়ে আমি অসন্তুষ্ট। হাসান ক্যাচ ছেড়েছে ঠিক আছে, কিন্তু তার মানে এই নয় যে সে টানা তিন ছক্কা হজম করবে। শাহিনের বলে অনেক গতি আছে। বুদ্ধিমত্তা দিয়ে বোলিং করা উচিত ছিল। ক্যাচ ছাড়ার পর অফ স্টাম্পের বাইরে গতিময় ইয়র্কার দিতে পারত। সে এভাবে মার খাওয়ার মতো বোলার নয়। টুর্নামেন্টজুড়েই সে দারুণ ছিল। নতুন বলে তার বোলিং দেখে ওয়াসিম আকরাম ও মোহাম্মদ আমিরকে মনে পড়েছে। আশা করি সে এটা থেকে শিখবে ও জীবনের ক্ষেত্রে তা কাজে লাগাবে। ‘
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।