বিনোদন ডেস্ক : বলিউড সুপারস্টার শাহরুখ খান তার ছেলে আরিয়ান খানকে নিয়ে বেশ কঠিন সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছেন। ২১ দিনেও ছেলেকে জেল থেকে মুক্ত করতে পারেননি তিনি।এই অভিনেতার বিপদের সময় তার পাশে দাঁড়াতে দেখা গেছে অনেককে। মাদককাণ্ড নিয়ে আরিয়ানকে গ্রেফতার করে জেলে রাখায় সমালোচনা করেছেন তাদের কেউ কেউ। আরিয়ানের গ্রেফতারির নেপথ্যে রাজনীতির গন্ধ পাচ্ছেন অনেকে। তারা মনে করছেন তারকাপুত্র স্রেফ রাজনীতির শিকার! আবার কেউ কেউ বলছেন, ‘খান’ পদবীর জন্যই ফেঁসে গেছেন এই স্টারকিড।এবার সেই একই দাবিতে সুর মেলালেন মহারাষ্ট্রের মন্ত্রী ছগন ভুজবলে। মহারাষ্ট্রের প্রাক্তন এই মুখ্যমন্ত্রী বর্তমানে মহাজোটের শরীক ন্যাশনাল কংগ্রেস পার্টির মন্ত্রী। তিনি দাবি করেন বলেন, ‘শাহরুখ খান বিজেপিতে যোগ দিলে মাদক হয়ে যেত চিনির গুঁড়া। ’গুজরাটের মুন্দ্রা বন্দর থেকে মাদক উদ্ধারের প্রসঙ্গ তুলে ভারতের নারকোটিক্স কন্ট্রোল ব্যুরোর (এনিসিবি) বিরুদ্ধে তোপ দাগেন তিনি। তার দাবি, এনসিবি ওই ঘটনার কোনো তদন্তই করেনি! এদিকে, আরিয়ান খানের সঙ্গে মাদককাণ্ডে নাম জড়িয়েছে বলিউড অভিনেত্রী চাঙ্কি পান্ডের কন্যা অনন্যা পান্ডেরও। বিষয়টি নিয়ে এনসিবি’র পক্ষ থেকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তাকে দুইবার ডাকা হয়েছিল।গত ৩ অক্টোবর মাঝ সমুদ্রে ক্রুজ থেকে আটকের পর ৮ অক্টোবর থেকে বিচার বিভাগীয় হেফাজতে রয়েছেন আরিয়ান। বেশ কয়েক দফায় তার জামিন আবেদন করলেও তা মঞ্জুর করেনি মুম্বাইয়ের আদালত।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।