বিনোদন ডেস্ক : পশ্চিমবঙ্গের রানাঘাট স্টেশনে একসময় ভিক্ষা করছেন তিনি। তার কণ্ঠে গাওয়া একটি গানের ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর মুহূর্তেই জীবন বদলে যায়।রাতারাতি ‘তারকা’ বনে গিয়েছিলেন ইন্টারনেট সেনসেশন রানু মণ্ডল। এরপরের গল্প সবারই জানা।সেই রানু মণ্ডলের জীবন নিয়ে বড় পর্দায় নির্মিত হচ্ছে সিনেমা। ‘মিস রানু মারিয়া’ শিরোনামের সিনেমাটি পরিচালনা করছেন ঋষিকেশ মণ্ডল। এতে রানুর চরিত্রে অভিনয় করছেন ‘সেক্রেড গেমস’খ্যাত অভিনেত্রী ঈশিকা দে।চরিত্রটি বোঝার জন্য সম্প্রতি আসল রানুর সঙ্গে দেখা করেছেন পর্দার ‘রানু’। ইন্টারনেট সেনসেশনের সঙ্গে সময়ও কাটাচ্ছেন অভিনেত্রী।সোমবার (১৮ অক্টোবর) নিজের ফেসবুক প্রোফাইলে রানুর সঙ্গে তোলা একটি ছবি প্রকাশ করেছেন ঈষিকা। এতে দেখা যাচ্ছে, রানু তাকে জড়িয়ে ধরে আছেন। ছবি থেকেই স্পষ্ট, রানু মণ্ডলের সঙ্গে অনেকটাই সময় কাটাচ্ছেন ঈশিকা। ছবিটি মুহূর্তে ভাইরালও হয়ে দিয়েছে।আরও একটি ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, রানু খাওয়ার মাঝেই গান গাইছেন। ঈষিকাসহ অন্যরা মন দিয়ে শুনছেন সেই গান। সিনেমাটির শুটিং শিগগিরই শুরু হওয়ার কথা রয়েছে।এক সময় রেলস্টেশনে অগণিত মানুষের ভিড়ে রানুর সুমধুর গানের সুর ভেসে বেড়াত। এত সুরেলা কণ্ঠের গান শুনে মানুষ মুগ্ধ হয়ে থমকে দাঁড়াতেন। কেউ কেউ তার গান ভিডিও করে ছেড়ে দেয় ফেসবুকে। দ্রুতই ভাইরাল হয় রানু মণ্ডলের গানের ভিডিও।এই ভিডিও চোখে পড়ে বলিউডের জনপ্রিয় কণ্ঠশিল্পী হিমেশ রেশমিয়ার। তিনি কলকাতার রেলস্টেশন থেকে তুলে এনে টিভি রিয়েলিটি শো ‘সুপারস্টার সিঙ্গার’ অনুষ্ঠানে তাকে গান করার সুযোগ করে দেন। লতা মঙ্গেশকরের বিখ্যাত ‘পিয়ার কা নাগমা’ গানটি রানু এতো নিখুঁত কণ্ঠে গেয়েছেন যেন সেই কিংবদন্তি শিল্পী নিজেই গানটি কণ্ঠে তুলেছেন।শুধু তাই নয়, রানুকে বলিউডের সিনেমায় গান গাওয়ার সুযোগও করে দিয়েছেন হিমেশ। এরপর থেকেই আলোচনায় রয়েছেন তিনি।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।