নীলফামারী: নীলফামারীর ডোমার উপজেলায় মোবাইল ফোনে বাবার মৃত্যুর খবর শুনে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন মেয়েও। শনিবার (৯ অক্টোবর) ভোর ৫টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।মৃতরা হলেন- উপজেলার হরিণচড়া ইউনিয়নের জোড়পাখুড়ী গ্রামের মজিবুল হক (৭৫) ও তার মেয়ে নীলফামারী সদর উপজেলার লক্ষ্মীচাপ ইউনিয়নের আজগার আলীর স্ত্রী রাবেয়া খাতুন (৪০)।মজিবুল হকের ছেলে হারুন-অর রশীদ জানান, দীর্ঘদিন থেকে তার বাবা বার্ধক্যজনিত রোগে ভুগছিলেন। শনিবার ভোরে তার মৃত্যু হয়। কিছুক্ষণ পর মোবাইল ফোনে বাবার মৃত্যুর খবর তার বড় বোন রাবেয়া খাতুনকে (৪০) জানান তিনি। এ খবর শোনার পর রাবেয়া খাতুনের বুকে ব্যথা শুরু হয়। পরিবারের সদস্যরা কোনোকিছু বুঝে ওঠার আগেই রাবেয়াও মৃত্যুর কোলে ঢোলে পড়ে। হারুন অর রশিদ বলেন, আমার বোনের শ্বশুরবাড়ির লোকদের সঙ্গে কথা বলে দুইজনের মরদেহ একসঙ্গে দাফন করার সিদ্ধান্ত হয়। বাদ যোহর জোড়পাখুড়ী জামে মজজিদ মাঠে জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে তাদের দাফন করা হয়।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।