কক্সবাজার প্রতিনিধি : কক্সবাজারের উখিয়ার লম্বাশিয়ায় রোহিঙ্গাদের শীর্ষস্থানীয় নেতা মুহিবুল্লাহ হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার সন্দেহে আরও দুই রোহিঙ্গাকে আটক করা হয়েছে।শনিবার (২ অক্টোবর) ভোরে উখিয়ার কুতুপালং ক্যাম্প-১ ইস্ট এলাকা থেকে তাদের আটক করা হয়।তারা হলেন- আব্দুস সালাম ও মোহম্মদ জিয়াউর।এর আগের দিন শুক্রবার (১ অক্টোবর) কুতুপালংয়ের ৬ নম্বর রোহিঙ্গা শিবির এলাকা থেকে মো. ছলিম (২৭) ওরপে লম্বা ছলিম নামে এক রোহিঙ্গাকে আটক করা হয়।বিষয়টি নিশ্চিত করে ১৪ আমর্ড পুলিশ ব্যাটালিয়ানের (এপিবিএন) অধিনায়ক পুলিশ সুপার মো. নাঈমুল হক জানান, গোপন সূত্রে খবর পেয়ে শনিবার ভোরে কুতুপালং ক্যাম্প-১ ইস্ট এলাকায় অভিযান চালানো হয়। সেখানে একটি ঘর থেকে দুইজনকে আটক করা হয়। পরে তাদের উখিয়া থানা পুলিশের কাছে সোপর্দ করা হয়েছে।তিনি আরও বলেন, মুহিবুল্লাহ হত্যাকাণ্ডের পর থেকে এপিবিএনসহ পুলিশের বিভিন্ন ইউনিট অভিযান চালিয়ে যাচ্ছে। এ অভিযান চলমান রয়েছে।প্রসঙ্গত বুধবার (২৯ সেপ্টেম্বর) রাত সাড়ে ৮টার দিকে উখিয়ার লম্বাশিয়ায় অবস্থিত আরাকান রোহিঙ্গা সোসাইটি ফর পিস অ্যান্ড হিউম্যান রাইটস্ অফিসে একদল অজ্ঞাত পরিচয় অস্ত্রধারী রোহিঙ্গাদের শীর্ষ স্থানীয় নেতা মুহিবুল্লাহকে গুলি করে হত্যার পর পালিয়ে যায়।এ ঘটনায় জাতিসংঘ, যুক্তরাষ্ট্র, ব্রিটেনসহ একাধিক দেশ ও সংস্থা গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। সেই সঙ্গে এ হত্যাকাণ্ডের পূর্ণাঙ্গ তদন্তের দাবি জানিয়েছে তারা।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।