আন্তর্জাতিক ডেস্ক : এশিয়ার সেরা ধনীদের তালিকায় এবার মুকেশ আম্বানির পরই গৌতম আদানির নাম উঠে এসেছে। সম্প্রতি ‘আইআইএফএল ওয়েলথ হুরুন ইন্ডিয়া ধনী তালিকা’ অনুযায়ী প্রকাশ পেয়েছে এমনই তথ্য।শুক্রবার (১ অক্টোবর) এ খবর জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ‘এই সময়’।ওই সংস্থার সমীক্ষায় জানা গেছে, আদানির সম্পত্তিও বৃদ্ধি পেয়েছে কয়েকগুণ। গত বছরের তুলনায় প্রায় পাঁচগুণ সম্পত্তি বৃদ্ধি পাওয়ার পর বর্তমানে এ তালিকায় দুই নম্বরে উঠে এসেছে তার নাম। তার দৈনিক আয় ১ হাজার ২ কোটি টাকা। চীনের বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ঝং শানশানকে পেছনে ফেলে তিনি এ অবস্থানে এসেছেন।এদিকে আদানির ওপরে থাকা দেশের সবচেয়ে বড় শিল্পপতি মুকেশ আম্বানির আয় ৭ লাখ ১৮ হাজার কোটি টাকা।এই প্রথমবার গৌতম আদানি ও তার ভাই বিনোদ শান্তিলালা আদানি একসঙ্গে প্রথম দশের তালিকায় এলেন। বিনোদ শান্তিলালা আদানি আছেন তালিকার আট নম্বরে। তার মোট সম্পত্তির পরিমাণ ১ লাখ, ৩১ হাজার কোটি টাকা।ভারতীয় শিল্পপতিদের জন্য সুখবরের শেষ এখানেই হচ্ছে না। তালিকায় তিন নম্বরে আছেন এইচসিএল গ্রুপের অন্যতম কর্ণধার শিব নাদার। তিনি ও তার পরিবারের যৌথ আয় ২ লাখ ৩৬ হাজার ৬০০ কোটি টাকা। চতুর্থ স্থানে আছেন এসপি হিন্দুজা। তার আয় ২ লাখ ২০ হাজার কোটি টাকা। পঞ্চম লক্ষ্মী মিত্তল, তার আয় ১ লাখ ৭৪ হাজার ৪শ’ কোটি টাকা। এছাড়া তালিকায় আছেন সাইরাস এস পুনাওয়াল, রাধাকৃষ্ণন ধামানি প্রমুখ।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।