এতে আরও জানানো হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় নমুনা পরীক্ষায় শনাক্তের হার আট দশমিক ৬৫ শতাংশ। এ পর্যন্ত নমুনা পরীক্ষা বিবেচনায় শনাক্তের হার ১৬ দশমিক ৬০ শতাংশ। শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৯৬ দশমিক ৩৯ শতাংশ। শনাক্ত বিবেচনায় মৃত্যুর হার ১ দশমিক ৭৬ শতাংশ।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় মৃত ৩৮ জনের মধ্যে ঢাকা বিভাগে ১৭ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ১০ জন, রাজশাহী বিভাগে দুই জন, খুলনা বিভাগে পাঁচজন, সিলেট বিভাগে একজন, রংপুর বিভাগে একজন ও ময়মনসিংহে দু’জন রয়েছেন। এদের মধ্যে সরকারি হাসপাতালে ৩৫ জন, বেসরকারি হাসপাতালে দু’জন ও বাড়িতে একজন মারা গেছেন।
মৃতদের বয়স বিশ্লেষণে দেখা যায়, ৩১ থেকে ৪০ বছরের মধ্যে তিনজন, ৪১ থেকে ৫০ বছরের মধ্যে পাঁচজন, ৫১ থেকে ৬০ বছরের মধ্যে ছয়জন, ৬১ থেকে ৭০ বছরের মধ্যে ১০ জন, ৭১ থেকে ৮০ বছরের মধ্যে আটজন, ৮১ থেকে ৯০ বছরের মধ্যে ছয়জন রয়েছেন।
এতে আরও জানানো হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় আইসোলেশনে এসেছেন ৬৭১ জন ও আইসোলেশন থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন এক হাজার ৩৬৫ জন। এ পর্যন্ত আইসোলেশনে এসেছেন তিন লাখ ৭২ হাজার ৯০৫ জন। আইসোলেশন থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন তিন লাখ ২২ হাজার ৮২৬ জন। বর্তমানে আইসোলেশনে আছেন ৫০ হাজার ৭৯ জন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য মতে, ২০২০ সালের ৮ মার্চ দেশে করোনা ভাইরাসের প্রথম রোগী শনাক্ত হয়। এর ১০ দিন পর ১৮ মার্চ করোনায় আক্রান্ত হয়ে প্রথম একজনের মৃত্যু হয়। এরপর ধীরে ধীরে আক্রান্তের হার বাড়তে থাকে।