নিজস্ব প্রতিবেদক : জাপান থেকে অ্যাস্ট্রেজেনেকার আরও ছয় লাখ ৩৪ হাজার ৯২০ ডোজ টিকা ঢাকার হয়রত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এসে পৌঁছেছে।শনিবার (২৮ আগস্ট) সন্ধ্যা ৭টা ১৫ মিনিটে বিমানবন্দরে জাপান থেকে কোভ্যাক্সের আওতায় অ্যাস্ট্রেজেনেকার এ টিকা নিয়ে একটি ফ্লাইট বিমানবন্দরে এসে অবতারণ করে।বিমানবন্দর ও স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের একটি সূত্র বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।সূত্র জানায়, জাপান থেকে কোভ্যাক্সের আওতায় ছয় লাখ ৩৪ হাজার ৯২০ ডোজ টিকার পঞ্চম চালান ঢাকায় এসেছে। সেগুলো রাজধানীর তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল এলাকায় অবস্থিত সম্প্রসারিত টিকাদান কর্মসূচি (ইপিআই) সংরক্ষণাগারে নিয়ে রাখা হবে৷এজন্য সন্ধ্যা ৭টার দিকে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ৮ নম্বর গেইট (হ্যাঙ্গার গেইট) দিয়ে তিনটি টিকাবাহী বিশেষায়িত ফ্রিজার ভ্যান রানওয়েতে ঢুকেছে। এদিকে জাপান থেকে ঢাকায় আসা করোনা প্রতিরোধী টিকাগুলো রিসিভ করতে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ও অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা বিমানবন্দরের ভেতরে অবস্থান করছেন।এর আগে, গত ২১ আগস্ট বিকেলে জাপান থেকে অ্যাস্ট্রেজেনেকার সাত লাখ ৮১ হাজার ডোজ টিকার চতুর্থ চালান ঢাকার হয়রত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে। গত ২ আগস্ট জাপান থেকে কোভ্যাক্সের আওতায় ছয় লাখ ১৬ হাজার ৭৮০ ডোজ টিকার তৃতীয় চালান আসে। গত ৩১ জুলাই সাত লাখ ৮১ হাজার ৩২০ ডোজ টিকার দ্বিতীয় চালান আসে। আর গত ২৪ জুলাই জাপান থেকে দুই লাখ ৪৫ হাজার ২০০ ডোজ টিকার প্রথম চালান ঢাকায় আসে।প্রসঙ্গত, বাংলাদেশকে ৩০ লাখ ডোজ করোনা টিকা দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছিল বন্ধু রাষ্ট্র জাপান।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।