নিজস্ব প্রতিবেদক : ব্যাপক আকারে ইলিশ রপ্তানি করা হলে দেশের মানুষ ইলিশ খাওয়ার সুযোগটা অনিশ্চিত হতে পারে। সেজন্য ব্যক্তিগতভাবে ইলিশ রপ্তানি করার পক্ষে নন বলে জানিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ. ম. রেজাউল করিম।মঙ্গলবার (২৪ আগস্ট) দুপুরে সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা জানান।ইলিশ রপ্তানির বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী বলেন, ব্যক্তিগতভাবে আমি মনে করি ইলিশ বাংলাদেশের সবচেয়ে সুস্বাদু মাছ। এই ইলিশ একেবারে প্রান্ত থেকে নগর পর্যন্ত সকলে খাওয়ার সুযোগ পাওয়া উচিত। বিদেশে ইলিশ রপ্তানি করে বিশাল কোন অর্থনৈতিক অর্জন হওয়ার মতো অবস্থা এই মুহূর্তে নেই। তিনি বলেন, অনেক সময় হয়তো সৌজন্যতার খাতিরে রাষ্ট্রীয়ভাবে বিভিন্ন কাঠামোতে ইলিশ পাঠানো হয়। কিন্তু বাণিজ্যিকভাবে এখন ব্যাপক আকারে ইলিশ রপ্তানি করা হলে এদেশের মানুষ এই যে সুস্বাদু টেস্টি ইলিশ খাওয়ার সুযোগটা অনিশ্চিত হতে পারে। সেজন্য আমি ব্যক্তিগতভাবে ইলিশ রপ্তানি করার পক্ষে নই।শ ম রেজাউল করিম বলেন, উৎপাদন যেটা হচ্ছে আরো ৫ বছর যদি আমরা এই ধারাকে অব্যাহত রাখতে পারি, তাহলে পরিপূর্ণভাবে স্বয়ংসম্পূর্ণতা আসবে। এখনো অনেক গ্রাম রয়েছে, প্রত্যন্ত অঞ্চল রয়েছে যেখানে ইলিশ যায় না। আমি চাই ইলিশ তো সব সিজনে আসে না, যে সিজনে আসবে বাংলাদেশের সবার যেন ইলিশের স্বাদ নিতে পারে। তারপর রপ্তানির কথা ভাবাটা সঠিক হবে বলে আমার মনে হয়।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।