আন্তর্জাতিক ডেস্ক : দায়িত্ব নেওয়ার ১৭ মাস পর পুরো মন্ত্রিসভা নিয়ে পদত্যাগ করেছেন মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী মুহিউদ্দিন ইয়াসিন। সোমবার (১৬ আগস্ট) কাতারভিত্তিক সংবাদ সংস্থা আল জাজিরা বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। দেশটির বিজ্ঞানমন্ত্রী খয়েরি জামালউদ্দিন এক ইনস্টাগ্রাম পোস্টে জানান, মুহিউদ্দীনকে পদত্যাগপত্র নিয়ে প্রাসাদে প্রবেশ করতে দেখা গেছে।সংসদে সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারানোর পর রাজা আল সুলতান আব্দুল্লাহর কাছে পদত্যাগপত্র জমা দেন তিনি। তবে এ ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।এর আগে মন্ত্রিসভার সদস্য ও নিজের রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীদের পদত্যাগের বিষয়টি মৌখিকভাবে জানিয়েছিলেন মুহিউদ্দিন।দেশটির সংবাদ মাধ্যম মালয় মেইল জানিয়েছে, খুব শিগগিরই জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন ‘স্বল্পমেয়াদি প্রধানমন্ত্রী’ মুহিউদ্দিন। এছাড়া নতুন প্রধানমন্ত্রীর নাম ঘোষণার আগ পর্যন্ত তত্ত্বাবধায়ক প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন তিনি।২০২০ সালে মালয়েশিয়ার পার্লামেন্ট দেওয়ান রাকাইয়েতের সদস্যদের ভোটে জিতে দেশের প্রধানমন্ত্রী হন মুহিউদ্দিন। তবে পক্ষে-বিপক্ষে পড়া ভোটের ব্যবধান অল্প থাকায় নিজের পদ ধরে রাখতে চাপের মুখে ছিলেন তিনি।সম্প্রতি তার দলের কয়েকজন আইনপ্রণেতা বর্তমান ক্ষমতাসীন জোট সরকারের অন্যতম শরিক ইউনাইটেড মায়স ন্যাশনাল অর্গানাইজেশনে (ইউএমএনও) যোগ দেওয়ার পর পরিস্থিতির আরও অবনতি হয়।এদিকে তার পদত্যাগের পর পরবর্তী সরকার কে গঠন করবে তা এখনো স্পষ্ট নয়। দেশটির কোনো আইনপ্রণেতার পার্লামেন্টে সংখ্যাগরিষ্ঠতা নেই। এছাড়া চলমান করোনা মহামারিতে নতুন করে নির্বাচন আয়োজন করা হবে কিনা সেটিও স্পষ্ট নয়।করোনা মহামারি মোকাবিলায় ব্যর্থতা, অর্থনৈতিক মন্দাসহ দেশ পুনর্গঠনে সঠিক নির্দেশনা দিতে না পারা ও রাজা আল সুলতান আবদুল্লাহকে দেশজুড়ে জরুরি অবস্থা ঘোষণার পরামর্শ দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।