ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি : আধা ঘণ্টার ব্যবধানে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলায় রোজিনা বেগম (৩৮) নামে এক নারীকে করোনা ভাইরাসের দুই ডোজ টিকা দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। শনিবার (৭ আগস্ট) দুপুরে টিকাদানের সময় সরাইল অন্নদা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে এ ঘটনা ঘটে।রোজিনা বেগম ওই উপজেলার সৈয়দটুলা গ্রামের মো. মুসলিম খানের স্ত্রী।রোজিনা বেগমের স্বামী মুসলিম খান জানান, দুপুরে কেন্দ্রে টিকা নিতে যান রোজিনা। দীর্ঘক্ষণ লাইনে দাঁড়ানোর পর টিকা নেন তিনি। এরপর টিকাকার্ডের জন্য রোজিনা কেন্দ্রেই অপেক্ষা করতে থাকেন। প্রায় আধাঘণ্টা পর টিকাদানকর্মী আফরিন সুলতানা এসে আবারও রোজিনাকে টিকা দেন। দুই ডোজ টিকা নেওয়ার পর এখনও পর্যন্ত রোজিনার শারীরিক কোনো সমস্যা হয়নি। তবে পরে কোনো সমস্যা হয় কিনা সেই দুশ্চিন্তায় রয়েছেন তিনি।দুই ডোজের টিকা দেওয়ার খবর পেয়ে ওই কেন্দ্রে আসেন উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. নোমান মিয়া। এ বিষয়ে তিনি বলেন, রোজিনা প্রথমে একবার টিকা নিয়ে চলে যান। কিছুক্ষণ পর আবার কেন্দ্রে এসে বলেন তিনি টিকা কার্ড ফেলে গেছেন। তখন টিকাদানকর্মী আফরিন জিজ্ঞেস করলে বলেন তিনি টিকা নেননি। সেজন্য ওই রোজিনাকে টিকা দেন। টিকা নেওয়ার পর ওই তিনি চলে যান। তিনি নিজের উৎসাহ থেকে এ কাজ করেছেন। তবে দুই ডোজ নিলেও ওই গৃহবধূর কোনো সমস্যা হবে না বলে জানান ডা. নোমান।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।