এই ঘটনার সূত্র ধরে পরীমনিকে ডিবি অফিসে ডাকা হয়। পরবর্তীতে পরীমনির সফর সঙ্গী হিসেবে চয়নিকা চৌধুরীও ডিবি কার্যালয়ে যান। এমনকি বোট ক্লাব ইস্যুতে পরীর পরামর্শকও ছিলেন চয়নিকা চৌধুরী।
বুধবার (৪ আগস্ট) বিকেলে সুনিদিষ্ট কিছু অভিযোগের ভিত্তিতে পরীমনির বনানীর বাসায় অভিযান চালায় র্যাব। টানা চার ঘণ্টার বেশি সময় ধরে চলে এই অভিযান। এর আগে র্যাব সদস্যদের অভিযানের বিষয়টি টের পেয়েই লাইভে আসেন পরীমনি। এ সময় বার বার গণমাধ্যমকর্মী ও পরিচিতদের সহযোগিতা প্রত্যাশা করেন। তবে এই দীর্ঘ সময়ে পরীমনির পাশে পাওয়া যায়নি চয়নিকা চৌধুরীকে।
এরপর থেকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে চয়নিকা চৌধুরীকে নিয়ে ট্রল হতে থাকে। ফেসবুকে আজাদ নামে একজন লিখেছেন, ‘সেই চৌধুরী এখন কোথায়?’ কবীর নামের আরেক সোশ্যাল ব্লগার লিখেছেন, ‘বিপদের সময় কাউকে পাওয়া যায় না। সেই নারী নির্মাতাও আর নেই। ’
বিষয়টি নিয়ে গণমাধ্যমে চয়নিকা চৌধুরী বলেছেন, ‘অন্যদের মতো আমিও ঘটনাটি টেলিভিশন লাইভে দেখেছি। তবে পরীমনির বাসায় যাইনি। কারণ এটা আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ব্যাপার। তারা যা ভালো বুঝবেন, সেটাই করবেন। ’
প্রসঙ্গত, ‘বিশ্বসুন্দরী’ চয়নিকা চৌধুরীর পরিচালিত প্রথম সিনেমা। এতে পরীমনির বিপরীতে অভিনয় করেন সিয়াম আহমেদ। সান মিউজিক অ্যান্ড মোশন পিকচার্স প্রযোজিত সিনেমাটিতে গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে অভিনয় করেছেন ফজলুর রহমান বাবু, চম্পাসহ অন্যান্যরা।