খুলনা প্রতিনিধি : খুলনার সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালগুলোতে করোনায় মৃত্যু কমেছে। গত দুই দিন খুলনার হাসপাতালে ৪জন করোনায় মারা গেছেন।দেড় মাস আগে ১৪ জুন খুলনার হাসপাতালে সর্বনিম্ন ৪ জনের মৃত্যু হয়েছিল। রোববার (১ আগস্ট) সকাল ৮টা পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় খুলনার ৫টি করোনা ডেডিকেটেড হাসপাতালের মধ্যে ৩টিতে করোনা আক্রান্ত ও উপসর্গ কোনো রোগী মারা যায়নি। ২টিতে ৪জনের মৃত্যু হয়েছে। মারা যাওয়া ৪ জনের মধ্যে খুলনা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের করোনা ডেডিকেটেড হাসপাতালে ৩ জন ও শহীদ আবু নাসের বিশেষায়িত হাসপাতালের করোনা ইউনিটে ১ জনের মৃত্যু হয়েছে। ল হাসপাতালের করোনা ইউনিট, বেসরকারি গাজী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল ও খুলনা সিটি মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের করোনা ইউনিটে কারও মৃত্যু হয়নি।এর আগে শনিবারও (৩১ জুলাই) খুলনার হাসপাতালে ৪ জনের মৃত্যু হয়। শুক্রবার (৯ জুলাই) ২৭ জনের মৃত্যু হয়েছিল। যা ছিল এ পর্যন্ত খুলনার করোনা ডেডিকেটেড হাসপাতালে সর্বোচ্চ মৃত্যুর রেকর্ড। করোনা হাসপাতালের ফোকালপার্সন ডা. সুহাস রঞ্জন হালদার জানান, হাসপাতালে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় ৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। মৃতরা হলেন-নগরীর সোনাডাঙ্গার আহসান হাবিব (৩৫), ডুমুরিয়ার শৈবালানী (৭৫) ও বাগেরহাটের মোল্লাহাটের মামনলাল গাইন (৭৫)।জেনারেল হাসপাতালের করোনা ইউনিটের মুখপাত্র ডা. কাজী আবু রাশেদ জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালের করোনা ইউনিটে কেউ মারা যাননি। বেসরকারি গাজী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের মালিক ডা. গাজী মিজানুর রহমান জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালের করোনা ইউনিটে করোনা ইউনিটে কেউ মারা যাননি। শহীদ শেখ আবু নাসের বিশেষায়িত হাসপাতালের ফোকালপার্সন ডা. প্রকাশ দেবনাথ জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালের করোনা ইউনিটে গোপালগঞ্জের গোবরা এলাকার ফয়জুল চৌধুরী (৫০) নামে রোগীর মৃত্যু হয়েছে। সিটি মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, করোনা ইউনিটে গত ২৪ ঘণ্টায় কোনো রোগীর মৃত্যু হয়নি।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।