প্রতিমন্ত্রী বলেন, রপ্তানিমুখী যে শিল্প কলকারখানাগুলো আছে সেগুলো আগামী রোববার (১ আগস্ট) থেকে খুলে দেওয়া হবে। শুধুমাত্র যারা ঢাকাতে আছে, কারখানার আশপাশে যারা রয়ে গেছে, তাদের নিয়ে তারা কাজগুলো করবে ৫ তারিখ পর্যন্ত। আমরা এর ভেতরে সিদ্ধান্ত নেব ৫ তারিখের পর কী হবে।
কারখানার শ্রমিকরা স্বাস্থ্যবিধি না মেনে ঢাকায় ফিরতে শুরু করেছেন এ বিষয়ে তিনি বলেন, গত শুক্রবার (৩০ জুলাই) আমরা বিষয়টি ক্লিয়ার করেছি। মিটিংয়ে মালিকরা কথা দিয়েছেন, যারা শুধু ঢাকায় আছেন তাদের নিয়েই এ কর্মকাণ্ড শুরু করবে, কেউ চাকরি হারাবে না।
‘৫ তারিখের পরে পর্যায়ক্রমে তাদের নিয়ে আসবে, একেবারে না। এক্ষেত্রে কিন্তু ছাঁটাইয়ের কোনো আশঙ্কা নেই। বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসানও সাক্ষাৎকার দিয়ে বলেছেন এটি। তারা স্পষ্ট করে দিয়েছে, কাউকে আতঙ্কিত হওয়ার প্রয়োজন নেই। কেউ এখানে ছাঁটাই হবে না। ৫ তারিখের পর ধীরে-ধীরে তারা কীভাবে আসবে, আমরা জানাবো। ’
শ্রমিকদের ধাপে-ধাপে নিয়ে আসার ক্ষেত্রে গণপরিবহন চালু হবে কিনা জানতে চাইলে প্রতিমন্ত্রী বলেন, এ বিষয়ে কী হবে সেটি নিয়ে আমাদের কাছে এখন পর্যন্ত কোনো নির্দেশনা নেই।