ডেস্ক : উত্তর আফ্রিকার মরক্কোয় প্রস্তরযুগের হাতিয়ার (অস্ত্র) হাত-কুড়াল তৈরির একটি জায়গা খুঁজে পেয়েছেন প্রত্নতত্ত্ববিদরাবহু বিবর্তনের মধ্য দিয়ে আজকের মানবজাতি। প্রস্তর, ব্রোঞ্জ ও তামা যুগ। এর মধ্যে প্রস্তর যুগ নিয়ে প্রত্নতত্ত্ববিদের আগ্রহ বরাবরই তুঙ্গে। কেননা, সেটা একেবারে শুরুর সময়। আক্ষরিক অর্থেই আদিম। সেই সময় মানুষ কীভাবে বেঁচে থাকত, কীভাবে শিকার করত, কী অস্ত্র ব্যবহার করত, এ নিয়ে নানা গবেষণা, নানা কৌতূহল, নানা কর্মপ্রক্রিয়া।সম্প্রতি এই কৌতূহল ও গবেষণার সূত্রেই প্রস্তর যুগ সম্বন্ধে বেরিয়ে এলো নতুন তথ্য। দীর্ঘ গবেষণার পরে উত্তর আফ্রিকার মরক্কোয় প্রস্তরযুগের হাতিয়ার (অস্ত্র) হাত-কুড়াল তৈরির একটি জায়গা খুঁজে পেয়েছেন প্রত্নতত্ত্ববিদরা। সেখান থেকে পাথরের কয়েকটি কুড়ালও উদ্ধার হয়েছে।
‘অস্ত্রাগারে’ কুড়ালগুলো ১৩ লাখ বছরের পুরোনো বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা বিজ্ঞানীদের। গবেষকদলের সদস্যরা বলেছেন, এই আবিষ্কার প্রমাণ করল, যা ধারণা করা হত আসলে তার চেয়েও হাজার হাজার বছর আগে উত্তর আফ্রিকায় মানবজাতির পূর্বপূরুষ (হোমো ইরেকটাস) এই প্রস্তরশিল্পের কাজ শুরু করেছিল।
মরক্কোর বাণিজ্যিক রাজধানী কাসাব্লাঙ্কার উপকণ্ঠে একটি খনি এলাকায় খননের সময় অতিপ্রাচীন এই স্থানের সন্ধান মেলে। যে প্রকল্পের অধীনে এখানে গবেষণা হয়েছে সেটির নাম– ফ্রাঙ্কো-মরোক্কান প্রিহিস্ট্রি অব কাসাব্লাঙ্কা। এই প্রকল্পের সহকারী পরিচালক আব্দুর রাহিম মহিব বলেছেন, আফ্রিকায় প্রস্তরশিল্পের আবির্ভাবের সময় নিয়ে যে বিতর্ক রয়েছে, তা অবসানের পরিপ্রেক্ষিতে এটি একটি বড় মাপের পদক্ষেপ।
২০১৭ সালে মরক্কো থেকেই এ সংক্রান্ত যে নিদর্শন মিলেছিল, তা প্রায় ৩ লাখ বছরের পুরনো। তবে বিশ্বজুড়ে প্রাপ্ত প্রাচীন নিদর্শনের নমুনা থেকে সার্বিকভাবে মনে করা হত, আদিম মানবেরা ৭ লাখ বছর আগেকার। কিন্তু উত্তর আফ্রিকার এই নতুন গবেষণা ও তার দ্বারা প্রাপ্ত নিদর্শন জানাল, তা কমপক্ষে ১৩ লাখ বছরের পুরনো!
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।