নিজস্ব প্রতিবেদক : নিয়ম-নীতিহীন আইপি টিভির বিরুদ্ধে অচিরেই ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। কিছু আইপি টিভি অনেক সময় গুজব রটানোতে যুক্ত হয় বলেও জানান তিনি।শুক্রবার (৩০ জুলাই) দুপুরে মন্ত্রী ঢাকায় তার সরকারি বাসভবনে সাংবাদিকদের এ সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তরে এ কথা জানান।হাছান মাহমুদ বলেন, কিছু আইপি টিভি অনেক সময় গুজব রটানোতে যুক্ত হয়, অসত্য তথ্য পরিবেশন ও ভাঁড়ামোতে লিপ্ত হয়। আবার দেখা যায় অনুমোদন পাবার আগেই কেউ কেউ টেলিভিশন চ্যানেলের মতো অফিস খুলে বসেছে, জেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দিচ্ছে। এসব বিষয়কে একটা নিয়ম-নীতির মধ্যে আনা প্রয়োজন।সারা দেশব্যাপী ব্যাঙের ছাতার মতো আইপি টিভি খুলে যার যেমন ইচ্ছে তেমন করবে সেটা কখনও আইনসম্মত বা বাঞ্ছনীয় নয় উল্লেখ করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ভালো মানের আইপি টিভি অনুমোদন পাবে। যেগুলোর বিষয়ে নানা অভিযোগ আছে সেগুলো খতিয়ে দেখে সহসাই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।তিনি বলেন, মন্ত্রণালয় আইপি টিভিগুলোর কাছ থেকে রেজিস্ট্রেশনের জন্য দরখাস্ত আহ্বান করেছিল। প্রায় পাঁচ শতাধিক দরখাস্ত জমা পড়েছে এবং সেগুলো যাচাই-বাছাইয়ের কাজও আমরা গুছিয়ে এনেছি। যেগুলোর মান ভালো সেগুলোর রেজিস্ট্রেশন দেওয়া হবে।এ সময় জয়যাত্রা নামে আইপি টিভির পরিচালনাকারী হেলেনা জাহাঙ্গীর সম্পর্কে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ফাঁকফোকর দিয়ে দলের উপ-কমিটিতে এ ধরনের কারো ঢোকা সমীচীন হয়নি। এদের কমিটিতে রাখার বিষয়ে আরও সতর্ক হওয়া প্রয়োজন ছিল। যারা সুপারিশ করেছেন তাদেরও আরও জানাশোনার দরকার ছিল। তার বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে এবং তার আইপি টিভির বিষয়ে অভিযোগগুলো আমরা খতিয়ে দেখবো। সত্যতা পেলে অবশ্যই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।হাছান মাহমুদ এরপর বাংলাদেশ চলচ্চিত্র প্রদর্শক সমিতির প্রধান উপদেষ্টা সুদীপ্ত কুমার দাস ও বিশিষ্ট চলচ্চিত্র পরিচালক মুশফিকুর রহমান গুলজারের সঙ্গে দেশের চলচ্চিত্র শিল্পের নানা দিক নিয়ে আলোচনা করেন।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।