এতে আরও জানানো হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় নমুনা পরীক্ষায় শনাক্তের হার ৩২ দশমিক ৫৫ শতাংশ। এ পর্যন্ত নমুনা পরীক্ষা বিবেচনায় শনাক্তের হার ১৫ দশমিক ৫৫ শতাংশ এবং শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৮৫ দশমিক ৬৯ এবং শনাক্ত বিবেচনায় মৃত্যুর হার ১ দশমিক ৬৫ শতাংশ।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, ২৪ ঘণ্টায় মৃত ১৯৫ জনের মধ্যে ঢাকা বিভাগে রয়েছেন ৬৮ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ৩৬ জন, রাজশাহী বিভাগে ১৮ জন, খুলনা বিভাগে ৪১ জন, বরিশাল বিভাগে পাঁচ জন, সিলেট বিভাগে একজন, রংপুর বিভাগে ১৬ জন এবং ময়মনসিংহ বিভাগে ১০ জন। এদের মধ্যে সরকারি হাসপাতালে মারা গেছেন ১৫৯ জন, বেসরকারি ৩১ হাসপাতালে জন এবং বাড়িতে পাঁচজন মারা যান।
মৃতদের বয়স বিশ্লেষণে দেখা যায়, ১০০ বছরের ঊর্ধ্বে একজন, ৯১ থেকে ১০০ বছরের মধ্যে দুইজন, ৮১ থেকে ৯০ বছরের মধ্যে ১৬ জন, ৭১ থেকে ৮০ বছরের মধ্যে ৩৪ জন, ৬১ থেকে ৭০ বছরের মধ্যে ৪৭ জন, ৫১ থেকে ৬০ বছরের মধ্যে ৪৫ জন, ৪১ থেকে ৫০ বছরের মধ্যে ৩১ জন, ৩১ থেকে ৪০ বছরের মধ্যে ১৬ জন, ১১ থেকে ২০ বছরের মধ্যে দুইজন এবং শূন্য থেকে ১০ বছরের মধ্যে একজন রয়েছেন।
এতে আরও জানানো হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় আইসোলেশনে এসেছেন এক হাজার ৭২৫ জন ও আইসোলেশন থেকে ছাড় পেয়েছেন দুই হাজার ২৩০ জন। এ পর্যন্ত আইসোলেশনে এসেছেন দুই লাখ ৬২ হাজার ৭৩৪ জন। আইসোলেশন থেকে ছাড়পত্র নিয়েছেন ১ লাখ ৮৫ হাজার ৯৭৯ জন। বর্তমানে আইসোলেশনে আছেন ৭৬ হাজার ৭৭৫ জন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য মতে, ২০২০ সালের ৮ মার্চ দেশে করোনা ভাইরাসের প্রথম রোগী শনাক্ত হয়। এর ১০ দিন পর ১৮ মার্চ করোনায় আক্রান্ত হয়ে প্রথম একজনের মৃত্যু হয়। এরপর ধীরে ধীরে আক্রান্তের হার বাড়তে থাকে।