নিউজ ডেস্ক : জনপ্রিয় লেখক সাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদের নবম মৃত্যু বার্ষিকী সোমবার। তিনি বিংশ শতাব্দীর জনপ্রিয় বাঙালি কথাসাহিত্যিকদের মধ্যে অন্যতম।তাকে বাংলাদেশের স্বাধীনতা পরবর্তী শ্রেষ্ঠ লেখকও মনে করা হয়।নাটক ও চলচ্চিত্র পরিচালক হিসেবেও সমাদৃত হুমায়ূন আহমেদ। ২০১২ সালের ১৯ জুলাই যুক্তরাষ্ট্রে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান এই জনপ্রিয় কথা সাহিত্যিক। বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে অনন্য অবদানের জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে ১৯৯৪ সালে দেশের দ্বিতীয় বেসামরিক সম্মাননা একুশে পদকে ভূষিত করে। লাখ লাখ ভক্ত-পাঠক তার চলে যাওয়ার দিনটিতে তাকে মনে করেন শ্রদ্ধা আর ভালোবাসায়। পাঠকের আজও বেঁচে আছেন হুমায়ূন আহমেদ। গাজীপুরে নুহাশ পল্লীতে হুমায়ূন আহমেদের স্মরণে সীমিত পরিসরে দোয়া মাহফিল ও কুরআন খতমের আয়োজন করা হয়েছে।তার পরিচালিত চলচ্চিত্রের মধ্যে রয়েছে-আগুনের পরশমণি, শ্যামল ছায়া, শ্রাবণ মেঘের দিন, দুই দুয়ারী, চন্দ্রকথা, নয় নম্বর বিপদসংকেত ও ঘেটুপুত্র কমলা। আশাবরী, অচিনপুর, নন্দিত নরকে, শঙ্খনীল কারাগার, জোছনা ও জননীর গল্প ও দেয়ালসহ অসংখ্য জনপ্রিয় উপন্যাস রয়েছে তার। হুমায়ূন আহমেদ ১৯৪৮ সালের ১৩ নভেম্বর নেত্রকোনা জেলার কেন্দুয়া উপজেলার কুতুবপুরে জন্মগ্রহণ করেন।