নিজস্ব প্রতিবেদক : পর্তুগাল থেকে: পর্তুগালে সড়ক দুর্ঘটনায় আহত হয়ে সংকটময় অবস্থায় ১৭ দিন ধরে মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছেন সিলেটের মিজানুর রহমান (২৭)।মিজানুর রহমানের দেশের বাড়ি সিলেটের দক্ষিনসুরমার মোঘলাবাজার থানায়।গত মাসের ১৯ জুন শনিবার দুপুর ১টায় পর্তুগালের রাজধানী লিসবনের আলকান্ত্রা নামক স্থানে ইলেকট্রিক বাইসাইকেলের ব্রেকের তার ছিঁড়ে নিয়ন্ত্রণ হারালে, দেয়ালের সঙ্গে ধাক্কা খেয়ে গুরুতর আহত হন তিনি। বর্তমানে তিনি পর্তুগালের রাজধানী লিসবনের সান্তা মারিয়া হাসপাতালে কোমা অবস্থায় চিকিৎসাধীন রয়েছেন।গত শনিবার (৩ জুলাই) পর্তুগালের সান্তামারিয়া হাসপাতালের নিউরো সার্জারি বিভাগের ডাক্তার রিক বেন্ত জানান, দুঘটনার কবলে পড়া মিজানুর রহমানের এক হাত, এক পা ভেঙে গেছে। তাছাড়া তিনি মাথায় ও গুরুতর আঘাত পেয়েছেন। বর্তমানে তিনি এখন নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে অজ্ঞান অবস্থায় রয়েছেন। এ ব্যাপারে পর্তুগাল বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি রানা তসলিম উদ্দিন বলেন, পর্তুগালে বাংলাদেশি প্রবাসী ভাইয়েরা যারা রাইড শেয়ারিংয়ের (উবার) কাজ করেন, বিশেষ করে ইলেক্ট্রনিক বাইসাইকেল দিয়ে, আমরা সব সময় তাদের নিয়ে উদ্বিগ্ন থাকি, তাদের এটুকু বলতে চাই, সাইকেল চালানোর সময় ট্রাফিক সিগন্যাল মেনে সতর্কতার সঙ্গে চালাবেন। সর্বোপরি মিজানের জন্য সব বাংলাদেশির কাছে দোয়ার আবেদন জানান তিনি। লিসবনে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাস কর্তৃপক্ষের কাছে জানতে চাইলে তারা বলেন, গণমাধ্যমকর্মীদের কাছ থেকে মিজানের ব্যাপারে (ঘটনাটি) জানতে পেরেছেন, আমরা আসলেই দুঃখ প্রকাশ করছি এবং এ ব্যাপারে দূতাবাস খুব দ্রুত মিজানের খোঁজ খবর নিচ্ছে।এদিকে, মিজানের ভাই যুক্তরাজ্য প্রবাসী মিসকাতুর রহমান জানান, কোভিড-১৯ এর কারণে পর্তুগালে নতুন করে লকডাউন দেওয়া হয়েছে, তাছাড়া হাসপাতালেও কাউকে প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে না, ফলে চাইলেও আমি পর্তুগালে আসতে পারবো না।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।