আন্তর্জাতিক ডেস্ক : একের পর এক আদিবাসী শিশুদের গণকবর পাওয়ার পর ব্রিটিশ উপনিবেশের বিরুদ্ধে ক্ষোভ ক্রমেই বাড়ছে কানাডায়। সেই ক্ষোভের জের ধরে বিক্ষুব্ধ জনতা উইনিপেগ শহরে স্থাপিত রানী ভিক্টোরিয়া ও রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথের ভাস্কর্য উপড়ে ফেলেছেন।ব্রিটিশ রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথ এখনও আনুষ্ঠানিকভাবে কানাডার রাষ্ট্রপ্রধান। এর আগে রানি ভিক্টোরিয়াও কানাডা শাসন করেছেন। এই ঘটনায় ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছে ব্রিটেন।জানা গেছে, বিক্ষুব্ধ জনতা প্রথমে উপড়ে ফেলে রানি ভিক্টোরিয়ার ভাস্কর্য। এরপর ঘটনাস্থলের কাছে থাকা রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের ভাস্কর্যটিওেউপড়ে ফেলা হয়। ভূপাতিত ভাস্কর্যে লাথি মেরে অনেকে ক্ষোভ প্রকাশ করেন। সম্প্রতি কানাডায় আদিবাসী শিশুদের বেশ কয়েকটি গণকবরের সন্ধান পাওয়া যায়। ব্রিটিশ কলাম্বিয়া এবং সাসকাচোয়ান প্রদেশে বন্ধ হয়ে যাওয়া আদিবাসীদের জন্য স্থাপিত আবাসিক স্কুলে এক হাজারের মতো শিশুর গণকবরের সন্ধান পাওয়া যায়।ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক সরকারের অর্থায়নে ক্যাথলিক চার্চ ওইসব স্কুল পরিচালনা করতো। প্রায় দুইশ বছর আগের এসব স্কুলে আদিবাসী শিশুদের জোর করে তাদের পরিবার থেকে আলাদা করা হতো। এরপর তাদের ওপর চালানো হতো শারীরিক ও যৌন নিপীড়ন। অনেক শিশু অপুষ্টিতে ভুগে মৃত্যুবরণ করেছে। কানাডার ট্রুথ অ্যান্ড রিকনসিলিয়েশন কমিশনের ২০১৫ সালে প্রতিবেদনে এ ঘটনাকে সাংস্কৃতিক গণহত্যা হিসেবে অভিহিত করা হয়। সূত্র: পার্সটুডে ,
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।