নিজস্ব প্রতিবেদক : ‘টিকা কূটনীতি’র উদ্যোগ নিয়ে ও লেগে থাকার ফলে বহুমুখী উৎস থেকে বাংলাদেশ টিকা প্রাপ্তি নিশ্চিত করছে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আব্দুল মোমেন। রোববার (২৭ জুন) বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ইন্টারন্যাশনাল অ্যান্ড স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজ-বিআইআইএসএস আয়োজিত এক ওয়েবিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা জানান।‘দক্ষিণ এশিয়ায় শান্তি ও নিরাপত্তায় সমসাময়িক চ্যালেঞ্জ’- শীর্ষক এই ওয়েবিনারের আয়োজন করে বিআইআইএসএস।ওয়েবিনারে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মোমেন বলেন, প্রতিবেশী দেশগুলোতে হঠাৎ কোভিড-১৯ সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় কোনো প্রকার বাধা-বিপত্তি ছাড়াই দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোকে টিকা সহযোগিতায় অংশগ্রহণ করা উচিত। আমরা কোভিড টিকাকে জনসাধারণের সম্পত্তি হওয়ার দাবি করেছি। আর এটি তৈরির প্রযুক্তি ভাগাভাগি করে নেওয়াও উচিত, যেন কম মূল্যে সমস্ত দেশ উৎপাদনে যেতে পারে।তিনি বলেন, কোভিড মহামারি দেখিয়েছে, রাজনৈতিক নেতা, বিজ্ঞানী এবং নাগরিকরা স্বাস্থ্য সঙ্কটের এই সময়ে কেউই বিচ্ছিন্নভাবে কাজ করতে পারবেন না। সে জন্য জরুরিভাবে এটাকে বিশ্বব্যাপী সংকট হিসেবে দেখা উচিত। এই সংকট মোকাবিলায় সমন্বয় ও সহযোগিতা প্রয়োজন। মহামারি মোকাবিলায় আগামী দিনে শক্তিশালী আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতা জরুরি বলে তিনি মন্তব্য করেন।ড. মোমেন বলেন, বাংলাদেশে ১১ লাখ রোহিঙ্গা আশ্রয় নেওয়ায় এখানের আর্থ-সামাজিক, রাজনৈতিক পরিবেশে বিরূপ প্রভাব পড়ছে। এই সংকটের টেকসই সমাধান জরুরি।য়েবিনারে স্বাগত বক্তব্য রাখেন বিআইআইএসএস চেয়ারম্যান রাষ্ট্রদূত এম ফজলুল করিম ও মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মো. এমদাদুল বারী। এতে আলোচনায় অংশ নেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ইমতিয়াজ আহমেদ, অধ্যাপক রাশেদ উজজামান, সেনা সদরের ওভারসিস অপারেশন বিভাগের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মনিরুল ইসলাম আকন্দ, পুলিশের অতিরিক্ত মহাপরিচালক মনিরুল ইসলাম প্রমুখ।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।