কুড়িগ্রাম রৌমারী প্রতিনিধি : কুড়িগ্রামের রৌমারী উপজেলায় আবু হোরায়রা নুরানী হাফেজিয়া মাদরাসায় ছাত্রদের মারধরের অভিযোগে গোলাম মোস্তফা (২৪) নামের এক শিক্ষককে আটক করেছে পুলিশ।গোলাম মোস্তফা ময়মনসিংহ জেলার ফুলপুর উপজেলার ফুলপুর গ্রামের আব্দুর রহমানের ছেলে।বৃহস্পতিবার (১৭ জুন) দুপুরে ওই শিক্ষককে কুড়িগ্রাম কারাগারে পাঠানো হয়েছে। এর আগে বুধবার (১৬ জুন) দিনগত মধ্যরাতে উপজেলার শৌলমারী ইউনিয়নের ফকিরপাড়া গ্রামের আবু হোরায়রা নুরানী মাদরাসা থেকে তাকে আটক করা হয়।পুলিশ সূত্রে জানা যায়, বুধবার বেলা সাড়ে ১১ টার দিকে মাদরাসাছাত্র শরিফুল ইসলাম সজিবসহ কয়েকজন শিক্ষার্থী ঘুমিয়ে পড়েন। এ অবস্থায় মাদরাসা শিক্ষক গোলাম মোস্তফা শিক্ষার্থীদের ঘুম থেকে ডেকে তুলে বেধরক মারধর করেন। এতে মাদরাসাছাত্র সজিব, কাউসার, ফাহিম, মিশকাত ও মোস্তফা মিয়া অসুস্থ হয়ে পড়ে।এরপর ঘটনাটি যাতে জানাজানি না হয় সে জন্য শিক্ষার্থীদের মাদরাসার শ্রেণির কক্ষে আটকে রাখে। একপর্যায়ে সন্ধ্যার দিকে আত্মীয়ের মাধ্যমে জানতে পেরে মাদরাসাছাত্র সজিবকে উদ্ধার করে রৌমারী হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে সজিবের বাবা বাদী হয়ে হাফেজ গোলাম মোস্তফাকে আসামি করে রৌমারী থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেন।রৌমারী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোন্তাছের বিল্লাহ জানান, মাদরাসাছাত্রদের মারধরের অভিযোগ পাওয়া গেছে। নির্যাতনের শিকার এক ছাত্রের বাবা গোলাম মোস্তফা নামে এক শিক্ষকের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছেন। বৃহস্পতিবার ওই শিক্ষককে গ্রেফতার করে আদালতের মাধ্যমে কুড়িগ্রাম জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।